সিপিআইএমের ব্রিগেড বার্তা
প্রায় ৪০ বছর পর বিরোধী দলের আসনে বসে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিয়েছিল সিপিআইএম। একের পর এক নির্বাচনী বিপর্যয়ের ধাক্কা সামলে রবিবারের ব্রিগেড ছিল সিপিআইএম নেতৃত্বের কাছেও বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯ ফেব্রুয়ারির ব্রিগেডের জনজোয়ার নিঃসন্দেহে আশ্বস্ত করবে সিপিআইএম নেতৃত্বকে।
প্রায় ৪০ বছর পর বিরোধী দলের আসনে বসে ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দিয়েছিল সিপিআইএম। একের পর এক নির্বাচনী বিপর্যয়ের ধাক্কা সামলে রবিবারের ব্রিগেড ছিল সিপিআইএম নেতৃত্বের কাছেও বড় চ্যালেঞ্জ। ১৯ ফেব্রুয়ারির ব্রিগেডের জনজোয়ার নিঃসন্দেহে আশ্বস্ত করবে সিপিআইএম নেতৃত্বকে।
যেরকম স্বতঃস্ফূর্তভাবে হাজার প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ এসে ব্রিগেড ভরিয়েছেন তাতে দলের মনোবল যে বাড়বে তাতে সম্দেহ নেই। রবিবার ব্রিগেডের জনসমুদ্র দেখে নিঃসন্দেহে উজ্জীবিত সিপিআইএম নেতৃত্ব। তবে একই সঙ্গে সমাবেশের মঞ্চ থেকে দলীয় সমর্থকদের সতর্কবার্তাও শুনিয়েছেন সিপিআইএমের রাজ্য সম্পাদক বিমান বসু।
গরিব, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের জনসমর্থন হারিয়ে সরকার থেকে সরে যেতে হয়েছিল সিপিআইএমকে। আপাতত সেই গণভিত্তি পুনরুদ্ধার করাই যে দলের প্রাথমিক দায়িত্ব তা মনে করিয়ে দিয়েছেন বিমান বসু থেকে শুরু করে সূর্যকান্ত মিশ্র সকলেই। একই সঙ্গে ব্রিগেডের জনসমুদ্র দেখে আত্মসন্তুষ্ট না হওয়ার জন্যও দলীয় কর্মীদের পরামর্শ দিয়েছেন সিপিআইএম নেতৃত্ব।