ভাঁড়ারে টাকা নেই, তাই কেনা যাচ্ছে না চিকিত্সা সরঞ্জাম!

ভাঁড়ারে টাকা নেই। তাই কেনা যাচ্ছে না চিকিত্সা সরঞ্জাম। দুসপ্তাহ ধরে বন্ধ গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রোপচার। কোনও জেলা বা গ্রামীণ হাসপাতালের ঘটনা নয়। এছবি কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের। হাসপাতালের ভাঁড়ে মা ভবানী দশা। লেন্স কেনার পয়সা নেই। তাই দুসপ্তাহ ধরে ন্যাশনালের চক্ষু রোগ বিভাগে  বন্ধ ছানি অপারেশন। প্রতিদিন বাতিল হচ্ছে একের পর এক অস্ত্রোরচার। ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে রোগীদের। ছানি অপারেশনের পর চোখে ইনট্রা অক্যুলার লেন্স বসাতে হয়। কয়েক মাস আগে, শেষ বার টেন্ডার ডেকে এই লেন্স একটি সংস্থার থেকে কিনেছিল ন্যাশনাল কর্তৃপক্ষ। সেই স্টক ফুরিয়েছে। নতুন করে টেন্ডার ডেকে আবার লেন্স কেনা দরকার। কিন্তু তহবিলে টাকা না থাকায় কেনা যাচ্ছে না  ইনট্রা অক্যুলার লেন্স। চূড়ান্ত দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন চিকিত্সাপ্রার্থীরা।

Updated By: Mar 13, 2016, 11:50 AM IST
ভাঁড়ারে টাকা নেই, তাই কেনা যাচ্ছে না চিকিত্সা সরঞ্জাম!

ওয়েব ডেস্ক: ভাঁড়ারে টাকা নেই। তাই কেনা যাচ্ছে না চিকিত্সা সরঞ্জাম। দুসপ্তাহ ধরে বন্ধ গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রোপচার। কোনও জেলা বা গ্রামীণ হাসপাতালের ঘটনা নয়। এছবি কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের। হাসপাতালের ভাঁড়ে মা ভবানী দশা। লেন্স কেনার পয়সা নেই। তাই দুসপ্তাহ ধরে ন্যাশনালের চক্ষু রোগ বিভাগে  বন্ধ ছানি অপারেশন। প্রতিদিন বাতিল হচ্ছে একের পর এক অস্ত্রোরচার। ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে রোগীদের। ছানি অপারেশনের পর চোখে ইনট্রা অক্যুলার লেন্স বসাতে হয়। কয়েক মাস আগে, শেষ বার টেন্ডার ডেকে এই লেন্স একটি সংস্থার থেকে কিনেছিল ন্যাশনাল কর্তৃপক্ষ। সেই স্টক ফুরিয়েছে। নতুন করে টেন্ডার ডেকে আবার লেন্স কেনা দরকার। কিন্তু তহবিলে টাকা না থাকায় কেনা যাচ্ছে না  ইনট্রা অক্যুলার লেন্স। চূড়ান্ত দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন চিকিত্সাপ্রার্থীরা।

.