পুষ্পার স্বামীর মৃত্যুর ক্ষতিপূরণের টাকা হাতানোর ছক কষেছিল সিকন্দর

স্বামীর মৃত্যুর পর ক্ষতিপূরণ বাবদ ৮৫ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন পুষ্পা সিং। সেই টাকা হাতানোর ছক কষেছিল সিকান্দর। সেজন্য খুনের পরই আলামারি ভেঙে পাস বই ও এটিএম কার্ড হাতিয়ে নিয়েছিল সে। পরিকল্পনা ছিল ঘটনা ধামাচাপা পড়ে গেলেই ব্যাঙ্ক থেকে টাকা হাতানোর। একবালপুর হত্যাকাণ্ডের তদন্তে নেমে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। কিন্তু, সিকান্দরের ছক আগেই কিছুটা অনুমান করেছিলেন পুষ্পা সিংয়ের বাবা পরেশনাথ সিং।

Updated By: Apr 15, 2014, 08:27 PM IST

স্বামীর মৃত্যুর পর ক্ষতিপূরণ বাবদ ৮৫ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন পুষ্পা সিং। সেই টাকা হাতানোর ছক কষেছিল সিকান্দর। সেজন্য খুনের পরই আলামারি ভেঙে পাস বই ও এটিএম কার্ড হাতিয়ে নিয়েছিল সে। পরিকল্পনা ছিল ঘটনা ধামাচাপা পড়ে গেলেই ব্যাঙ্ক থেকে টাকা হাতানোর। একবালপুর হত্যাকাণ্ডের তদন্তে নেমে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা। কিন্তু, সিকান্দরের ছক আগেই কিছুটা অনুমান করেছিলেন পুষ্পা সিংয়ের বাবা পরেশনাথ সিং।

সেজন্য ব্যাঙ্ক লেনদেন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। ফলে শেষপর্যন্ত ভেস্তে যায় সিকান্দরের পরিকল্পনা। এরআগে, একবালপুর হত্যাকাণ্ডের তদন্তে মূল অভিযুক্ত সিকান্দরকে সঙ্গে নিয়ে এলাকায় তল্লাসি চালায় কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দারা। গতকাল গভীর রাতে সিকান্দরকে সঙ্গে তাঁর বাড়িতে পৌছন গোয়েন্দারা। কিন্তু সিকান্দরের বাড়িতে তালা বন্ধ ঢুকতে পারেননি তাঁরা। এরপর সিকান্দরকে নিয়ে অপর দুই নাবালক অভিযুক্তের বাড়িতে যান গোয়েন্দারা।

সেখান থেকে দুটি মোবাইল ও দুটি প্রি-অ্যাকটিভেটেড সিম কার্ড বাজেয়াপ্ত হয়। আজ দুপুরে অপর অভিযুক্ত মহঃ আমিনকে নিয়ে খিদিরপুরে বাজারে তল্লাসি চালান গোয়েন্দারা। যে দোকান থেকে মৃতদেহ মোড়ানোর জন্য প্লাস্টিক কেনা হয়েছিল সেই দোকানে আমিনকে নিয়ে যাওয়া হয়। চলে জিজ্ঞাসাবাদ।

.