যাদবপুরের ব্যবসায়ীকে অপহরণ, পুলিসের সন্দেহ তাঁর পরিচয় নিয়েই
যাদবপুরের এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করা হয়েছে অসমে। এমনই অভিযোগ ব্যবসায়ীর পরিবারের। এই ঘটনায় পরিবারের তরফে যাদবপুর থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। তবে উজ্জ্বল মজুমদার আদৌ ব্যবসায়ী কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে পুলিসের। পরিবারের সদস্যদের বক্তব্যে অসঙ্গতি রয়েছে বলে পুলিস সূত্রের খবর।
যাদবপুরের এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করা হয়েছে অসমে। এমনই অভিযোগ ব্যবসায়ীর পরিবারের। এই ঘটনায় পরিবারের তরফে যাদবপুর থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। তবে উজ্জ্বল মজুমদার আদৌ ব্যবসায়ী কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে পুলিসের। পরিবারের সদস্যদের বক্তব্যে অসঙ্গতি রয়েছে বলে পুলিস সূত্রের খবর।
বাঘাযতীনের ১/১৩৯ শ্রী কলোনির দিদির বাড়িতে মাঝেমধ্যে থাকতেন উজ্জল মজুমদার। বাকি সময় থাকতেন বেহালার ফ্ল্যাটে। বিজয়গড়ে একটি প্রোডাকশন হাউস রয়েছে তাঁর। তবে সংস্থার নাম জানেন না কেউই। খাতায় কলমে টলিউডের টেলি ধারাবাহিকের প্রযোজক। তবে টলিউড চেনে না এই নামের কাউকে। কারণ বছরের বেশিরভাগ সময় পড়ে থাকেন গুয়াহাটিতে। যাদবপুরের ব্যবসায়ী অপহরণকাণ্ডের তদন্তে নেমে এরকমই বেশ কিছু অসঙ্গতি খুঁজে পেয়েছেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। তবে দিদি মিতালী ধীবর ও তার স্বামীর দাবি, অপহরণ করা হয়েছে উজ্জ্বল মজুমদারকে।
উজ্জল মজুমদারের পেশা ঠিক কি? ঠিকমত জানেননা প্রতিবেশীরাও। টানা দেড় বছর অসমে কাটানোর পর গত ২১শে জুলাই কলকাতা ফেরেন উজ্জ্বল মজুমদার। ফের কলকাতা ছাড়েন ২৪শে জুলাই। ২৭ তারিখ থেকে তার ফোন সুইচ অফ হয়ে যায়। পরিবারের দাবি, বাড়িতে মুক্তিপণের ফোন আসে ২৯ তারিখ। কিন্তু পরিবারের এই সব দাবি নিয়ে ধন্দে পুলিস।