সুমন থেকে রবীন্দ্রনাথ, তৃণমূলে মুখ খুললেই একঘরে
দলের মধ্যে যিনিই তৃণমূলে দলের নেতাদের তোলাবাজির বিরুদ্ধে মুখ খোলেন তাঁকেই কি একঘরে হতে হয়? কবীর সুমনের ক্ষেত্রে এমনটাই দেখা গিয়েছে। সেই একই ইস্যুতে এবার সরব দলের সিঙ্গুরের বিদ্রোহী মাষ্টারমশাই এবং মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তাঁর ক্ষেত্রেও কি হবে একই পরিণতি? দুজনই তৃণমূলের জনপ্রতিনিধি। একজন সাংসদ অন্যজন বিধায়ক। দুজনের মধ্যে আরও একটা অদ্ভুত মিল। এই দুই জনপ্রতিনিধিই আওয়াজ তুলেছেন দলের নেতাকর্মীদের তোলাবাজির বিরুদ্ধে।
দলের মধ্যে যিনিই তৃণমূলে দলের নেতাদের তোলাবাজির বিরুদ্ধে মুখ খোলেন তাঁকেই কি একঘরে হতে হয়? কবীর সুমনের ক্ষেত্রে এমনটাই দেখা গিয়েছে। সেই একই ইস্যুতে এবার সরব দলের সিঙ্গুরের বিদ্রোহী মাষ্টারমশাই এবং মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য। তাঁর ক্ষেত্রেও কি হবে একই পরিণতি? দুজনই তৃণমূলের জনপ্রতিনিধি। একজন সাংসদ অন্যজন বিধায়ক। দুজনের মধ্যে আরও একটা অদ্ভুত মিল। এই দুই জনপ্রতিনিধিই আওয়াজ তুলেছেন দলের নেতাকর্মীদের তোলাবাজির বিরুদ্ধে।
সিঙ্গুরের বর্ষীয়ান মাষ্টারমশাই রবীন্দ্রনাথবাবু এখন রীতিমতন বিদ্রোহী। তৃণমূলের দাবি মন্ত্রীত্ব বদলে যাওয়ার কারণেই বিদ্রোহী মাষ্টারমশাই। আর রবীন্দ্রনাথবাবুর দাবি, নীতির কারণেই তাঁর এই অবস্থান। কিন্তু মাষ্টরমশাইয়ের এই নীতির কথা শুনবে কে? দলের নীতি, অনুশাসন, নেতাদের তোলাবাজির কথা বলতে গিয়ে রোষের মুখে পড়তে হয়েছিল কবীর সুমনকে। এখনও একঘরে তিনি। প্রায়শই কবীর সুমন অভিযোগ করেন তৃণমূলের একাংশের কর্মীরা তাঁকে হেনস্থা করার চেষ্টা করছে। দলের তোলাবাজদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার পর রবীন্দ্রনাথবাবুরও কী সেই অবস্থাই হতে চলছে? সিঙ্গুর জুড়ে এখন জল্পনা এটাই।