মদন মামলায় আদালতের তিরস্কারের মুখে পড়লেন জেল সুপার
মদন মিত্র জামিন মামলায় আদালতের তিরস্কারের মুখে পড়লেন জেল সুপার। মন্ত্রী কতদিন জেলে আর কতদিন হাসপাতালে আছেন জেল সুপারকে চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছিল সিবিআই। চিঠির জবাব দেয়নি জেল কর্তৃপক্ষ। সিবিআইকে কেন প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হয়নি, জেল সুপাররের কাছে তা জানতে চায় আদালত। ১৭ অগাস্টের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য জানানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
ওয়েব ডেস্ক: মদন মিত্র জামিন মামলায় আদালতের তিরস্কারের মুখে পড়লেন জেল সুপার। মন্ত্রী কতদিন জেলে আর কতদিন হাসপাতালে আছেন জেল সুপারকে চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছিল সিবিআই। চিঠির জবাব দেয়নি জেল কর্তৃপক্ষ। সিবিআইকে কেন প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হয়নি, জেল সুপাররের কাছে তা জানতে চায় আদালত। ১৭ অগাস্টের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য জানানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
কতদিন জেলে আর কতদিন এসএসকেএমে রয়েছেন মদন মিত্র? এটা জানতে চেয়ে গত বারোই মে আলিপুর জেল সুপারকে চিঠি পাঠায় সিবিআই। সিবিআইয়ের চিঠি নিয়ে কী করা হবে? এনিয়ে পরদিনই আদালতে আবেদন করে আলিপুর জেল কর্তৃপক্ষ। সিবিআইয়ের বক্তব্য ছিল ১৫৬-এর দুই ধারা অনুযায়ী তদন্তের স্বার্থে তথ্য চাওয়া হলে তাতে হস্তক্ষেপ করা যায় না। মঙ্গলবার এই নিয়েই আলিপুর আদালতে তলব করা হয় জেল সুপার অরিন্দম সরকারকে। আদালতে জেল সুপার জানান, অনুমতি চেয়ে আর্জি জানিয়েও কোনও উত্তর পাননি তিনি।
এতেই ক্ষুব্ধ বিচারক প্রশ্ন তোলেন আদালতে চিঠি পাঠানোর প্রয়োজন পড়ল কেন? সুপারের যুক্তি ছিল মদন মিত্র বিচারবিভাগীয় হেফাজতে। সেই কারণেই চাওয়া হয়েছিল অনুমতি।
মঙ্গলবার প্রয়োজনায় তথ্য না দেওয়ার অভিযোগ তুলে সিবিআইয়ের আইনজীবীর বিরুদ্ধে সরব হন মদন মিত্রের আইনজীবীরা। মঙ্গলবার মন্ত্রী মদন মিত্রের রক্তের একাধিক পরীক্ষা হয়েছে। ক্রমশই সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। সকলের সঙ্গে স্বাভাবিক কথাবার্তা বলছেন। তবে মন্ত্রীকে এখনই আইটিইউ থেকে ছাড়া হচ্ছে না ।