কীভাবে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত JMB মডিউলের সদস্যরা? STF-এর হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সিম কার্ড ছাড়াই চলত কথোপকথন। পাঠানো হত সঙ্কেত। ঠিক এইভাবেই জেএমবি মডিউলের সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সিম কার্ড ছাড়াই চলত কথোপকথন। পাঠানো হত সঙ্কেত। ঠিক এইভাবেই জেএমবি মডিউলের সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। এসটিএফের হাতে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।
ধৃত জেএমবি জঙ্গি এজাজকে জেরা করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। মডিউলের সদস্যরা একে অপরের সঙ্গে প্রোটেক্টেড টাস্কের মাধ্যমে সঙ্কেত পাঠাত। এরফলে তাদের কথোপকথন গোপনই থাকত।
বিশেষ আইডি এবং পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে অপারেট করা হত। সেটা তখনই দেওয়া হত, যখন মডিউলের কোনও সদস্য বিশেষ কাজে লিপ্ত হত। কাজ শেষ হয়ে গেলে পাসওয়ার্ড বদলে ফেলা হত।
মালদায় ধৃত জেএমবি-র দুই 'মাথা'র সঙ্গে কাশ্মীর যোগ! সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
এদিকে, ধৃত জেএমবি জঙ্গিদের থেকে বাজেয়াপ্ত পেনড্রাইভ এবং ল্যাপটপ থেকে পাওয়া গিয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। সূত্রের খবর, বাজেয়াপ্ত পেনড্রাইভে রয়েছে কাশ্মীরে মৃত কয়েকজন জঙ্গির নাম। এমনকি, কাশ্মীরের নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্যও রয়েছে বলে খবর। জানা যাচ্ছে, কাশ্মীরের কোথায় কত সেনা মোতায়েন রয়েছে, পেনড্রাইভে সেই তথ্যও রয়েছে। আর তাতেই গোয়েন্দাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। কাশ্মীরের পাক জঙ্গিদের সঙ্গে কি তাহলে জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশের জঙ্গিদের সক্রিয় যোগ রয়েছে? কাশ্মীরে বড়সড় কোনও নাশকতার ছক কষছিল এই জঙ্গি সংগঠন? তদন্তকারীদের নজরে এখন সেটাই।