শান্তি ফিরেছে পাহাড়ে
গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে উত্তপ্ত ছিল পাহাড়। গত চার বছরে সরকারের উদ্যোগে পাহাড়ে হাসি ফিরেছে। স্বাক্ষরিত হয়েছে 'গোর্খাল্যাণ্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন'। কালিম্পঙকে নতুন জেলা করার ঘোষণা করে হয়েছে। জিটিএ-র অন্তর্ভুক্ত প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে চলছে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা।
ওয়েব ডেস্ক: গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে উত্তপ্ত ছিল পাহাড়। গত চার বছরে সরকারের উদ্যোগে পাহাড়ে হাসি ফিরেছে। স্বাক্ষরিত হয়েছে 'গোর্খাল্যাণ্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন'। কালিম্পঙকে নতুন জেলা করার ঘোষণা করে হয়েছে। জিটিএ-র অন্তর্ভুক্ত প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে চলছে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা। পাহাড়ের বিভিন্ন জাতির মানুষ, যেমন লেপচা, তামাং, ভুটিয়াদের মধ্যে উন্নয়ন ঘটাতে তৈরি হয়েছে কয়েকটি বোর্ড।
পাহাড়কে পরিচ্ছন্ন রাখা ও পাহাড়ের সব ঝর্ণাকে পরিষ্কার রাখার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। জল সংরক্ষণের জন্য বৃষ্টির জল দজরে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই জলই চাষের কাজে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ২৪০টি পরিবারকে হসপিটালিটি, স্বাস্থ্যবিধি, বর্জ্য পরিচালনের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বালাসন নদী ও সিঞ্চান লেকের জল কাজে লাগাতে নেওয়া দার্জিলিং পানীয় জল জোগান প্রকল্প। পাহাড়ের গ্রামে গ্রামে তৈরি হয়েছে হেলথ সেন্টার। পাহাড়ের পর্যটনকে এগিয়ে নেয়ে যেতে চলছে পাহাড়ি পর্যটনের প্রচার।