নন্দন কানন থেকে পাত্র এল আলিপুর চিড়িয়াখানায় !!!
বিবাহযোগ্যা পাত্রী রূপা। কিন্তু পাত্র খুঁজতে হন্যে আলিপুর চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। দেশ-বিদেশ ঘুড়ে অবশেষে মিলল পাত্র। পুরীর নন্দন কানন থেকে পাত্র ঋষি এসে হাজির। রূপা-ঋষির মধুর মিলন এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
ওয়েব ডেস্ক: বিবাহযোগ্যা পাত্রী রূপা। কিন্তু পাত্র খুঁজতে হন্যে আলিপুর চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ। দেশ-বিদেশ ঘুড়ে অবশেষে মিলল পাত্র। পুরীর নন্দন কানন থেকে পাত্র ঋষি এসে হাজির। রূপা-ঋষির মধুর মিলন এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
এ যেন শবরীর প্রতীক্ষা। মিলনপিয়াসী রূপা। কিন্তু কাঙ্খিত সঙ্গীর দেখা নেই। কে খুঁজে দেবে রূপার সঙ্গীকে? যে সে বাঘ হলে তো চলবে না। সাদা বাঘিনির জন্য চাই সাদা বাঘ। আলিপুর চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ অবশেষে খুঁজে পেয়েছে রূপার সঙ্গীকে। পুরীর নন্দন কানন থেকে কলকাতায় হাজির ঋষি। পাত্র-পাত্রী দুজনেরই বয়স এগারো। ঋষি একা নয়। সঙ্গে হাজির তার তিন বন্ধু-বান্ধবী। তিন হলুদ-কালো ডোরাকাটা পায়েল, শীলা ও স্নেহাশিস।
চারটি বাঘের বদলে আলিপুর চিড়িয়াখানা থেকে নন্দন কাননে পাঠানো হচ্ছে ছবছরের জিরাফ জয়কে। কিছুদিন পর্যবেক্ষণ। তারপর চিকিত্সা। তারপরেই দর্শকদের সামনে আনা হবে আলিপুর চিড়িয়াখানার চার নতুন অতিথিকে।
চিড়িয়াখানায় সাদা বাঘের পরিবার বাড়াতে রূপার বিয়ে দেওয়া দরকার। সেকথা মাথায় রেখেই প্রজননের ভাবনা চলছিল বহুদিন ধরেই। রূপার বিয়ে নিয়ে তড়িঘড়ি সেই কারণেই।