ধর্মাতলার তৃণমূলের সমাবেশে হাজির সরকারি কর্মচারী
ফাঁকিবাজ সরকারি কর্মীরা সবাই সিপিআইএমের লোক। শুক্রবারই নদিয়ায় বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর শনিবারই অফিসের কাজ ফেলে ধর্মতলার সমাবেশে এলেন বহু তৃণমূল কর্মী। সেই সমাবেশে প্রধান বক্তা সেই মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর সাফ কথা, যে সব সরকারি কর্মচারী কাজে ফাঁকি দেন, তাঁরা সিপিআইএমের লোক।
ফাঁকিবাজ সরকারি কর্মীরা সবাই সিপিআইএমের লোক। শুক্রবারই নদিয়ায় বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর শনিবারই অফিসের কাজ ফেলে ধর্মতলার সমাবেশে এলেন বহু তৃণমূল কর্মী। সেই সমাবেশে প্রধান বক্তা সেই মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর সাফ কথা, যে সব সরকারি কর্মচারী কাজে ফাঁকি দেন, তাঁরা সিপিআইএমের লোক।
এঁদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নিতে হবে, নদিয়ার জনসভায় তাও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
কিন্তু দিন ঘুরতেই যে একেবারে উল্টো ছবিটা সামনে চলে এল। ধর্মতলায় মুখ্যমন্ত্রীর সভায় তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের অনেকেই এলেন দল বেঁধে, অফিসের কাজ ফেলে।
যেমন নোনাপুকুর ট্রামডিপোর কর্মীরা। তাঁরা এলেন একেবারে লিখিত অনুমতি নিয়ে। লিখিত অনুমতি নিয়ে কাজ ফেলে সভায় গেলেন তাঁরা।
ষাট জন কর্মী একসঙ্গে বেরিয়ে যাওয়ায় সরকারি বাস চালাতে কর্তৃপক্ষকে যে রীতিমতো নাজেহাল হতে হয়েছে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এরপরেও কি ফাঁকিবাজরা সবাই সিপিআইএম, মুখ্যমন্ত্রীর এই তত্ত্বটা খাটে? হয়তো উত্তরটা জানেন শুধু মুখ্যমন্ত্রীই।