মাছ টাটকা না কতদিনের বাসী, কেনার আগে দেখে নিন
বাজারে গিয়েছেন গলদা বা বাগদা কিনতে। বরফ চাপা মাছ দেখে বোঝার উপায় নেই, তা কবেকার। খুঁতখুঁতে মন নিয়েই মাছ কিনে বাড়ি ফিরলেন আপনি। টাটকা মাছ নিয়ে বাড়ি ফেরার সুযোগ করে দিতে চলেছে রাজ্যের মত্স উন্নয়ন দফতর। মত্স উন্নয়ন নিগমের চাষ করা মাছ অদূর ভবিষ্যতেই মিলবে রাজ্যের বিভিন্ন রিটেল আউটলেটে।
ওয়েব ডেস্ক: বাজারে গিয়েছেন গলদা বা বাগদা কিনতে। বরফ চাপা মাছ দেখে বোঝার উপায় নেই, তা কবেকার। খুঁতখুঁতে মন নিয়েই মাছ কিনে বাড়ি ফিরলেন আপনি। টাটকা মাছ নিয়ে বাড়ি ফেরার সুযোগ করে দিতে চলেছে রাজ্যের মত্স উন্নয়ন দফতর। মত্স উন্নয়ন নিগমের চাষ করা মাছ অদূর ভবিষ্যতেই মিলবে রাজ্যের বিভিন্ন রিটেল আউটলেটে।
বাজারে টাটকা মাছ কিনতে চান সবাই। কিন্তু বরফে ঢাকা মাছ দেখে বোঝার উপায় নেই, কবেকার মাছ। শহরবাসীকে টাটকা পৌছে দিতে নয়া উদ্যোগ মত্স উন্নয়ন নিগমের।
আলমপুর, দিঘা, হেনরি আইল্যান্ড, নলবন,গোলতলা ইউএনডিপি, ফ্রেজারগঞ্জের মতো এলাকাগুলিতে মত্স উন্নয়ন নিগমের রয়েছে প্রায় ৭৫০ হেক্টর জলাশয়।
বছরে মাছ উত্পাদন হয় ১৬০০ মেট্রিক টন। শহরের পাইকারি বাজারেই এতদিন বিক্রি হত এই মাছ। কিন্তু তাতে লাভের অঙ্ক কম। পাইকারি বাজারে মাছ বিক্রি না করে রিটেল চেন, হোটেল, রেস্তোরাঁর চাহিদা অনুযায়ী মাছ উত্পাদন করতে চাইছে নিগম। রিটেল ও রেঁস্তোরার সঙ্গে এই নিয়ে সরকারি তরফে কথাও শুরু হয়ে গেছে। নিগমের তরফে যে ফ্রোজেন মাছ সরবরাহ করবে, সেখানে লেখা থাকবে কোথায় সেই মাছের চারা ছাড়া হয়েছিল। কতদিনের মাথায় তা তোলা হয়েছিল। কবে তা প্যাকিং করা হয়েছে যা দেখে একজন ক্রেতা সহজেই মাছ সম্পর্কে ধারণা পাবেন। নিগম জানিয়েছে, বিক্রেতার মর্জি নয়, ক্রেতাদের চাহিদা মাথায় সাজানো হয়েছে সমগ্র পরিকল্পনা।