Kolkata Fire: প্রবল ধোঁয়ায় ঢাকল আকাশ, চাঁদনি চকে কাপড়ের শোরুমে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ৫ ইঞ্জিন
Chandnichalk Fire: চাঁদনিচকের কাছে একটি কাপড়ের দোকানে আগুন লাগে। পাশের কয়েকটি দোকানও আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভোরের শহরে আতঙ্ক ছড়াল অগ্নিকাণ্ডের (Massive Fire) ঘটনায়। চাঁদনিচকের (Chandnichalk) কাছে একটি কাপড়ের দোকানে আগুন (Fire) লাগে। পাশের কয়েকটি দোকানও আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই দোকান ঘরগুলির ওপরের ফ্ল্যাট থেকে সরানো হয় বাসিন্দাদের। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ৫ টি ইঞ্জিন।তবে ঠিক কারণে আগুন লাগে তা জানা যায়নি।
দমকল কর্মীদের অনুমান, শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, রাত তিনটে নাাগাদ তাঁরা আগুন লাগতে দেখেন একটি দোকানে। কিছু ক্ষণের মধ্যেই সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের দোকানে। কিছু কিছু পকেটে আগুব থাকলেও আপাতত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছেন দমকলকর্মীরা।
প্রসঙ্গত, কলকাতায় ঘিঞ্জি এলাকায় প্রায়শই অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। কিছুদিন আগেই ট্যাংরায় বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড হয়। দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে চামড়ার গুদাম। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নেভানোর কাজ করে দমকলকর্মীরা। ঘটনাস্থলে ২০টি ইঞ্জিন পৌঁছয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসে ট্যাংরার ক্রিস্টোফার রোডের কারখানার আগুন।
ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন নেভাতে গিয়ে প্রায়ই বিপাকে পড়েন দমকলকর্মীরা। রাস্তা এতটাই সংকীর্ণ হয় যে, দমকলের গাড়ি ঢুকতে পারে না। আগুন নেভানোর আগেই আশেপাশের জায়গায় ছড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা থাকে। প্রচন্ড তাপে ভাঙে জানলার কাচ। এমনকী, ইমারতের ছাদও যে কোনও সময়ে ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেন দমকল আধিকারীকরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে নেমে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন, Tapan Kandu Murder: 'CBI-র এত সময় প্রয়োজন কেন'? হাইকোর্টে প্রশ্ন রাজ্যের