শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য এ বার উত্তর কলকাতার কলেজে

আবারও শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্যের অভিযোগ। ফের কাঠগড়ায় শাসকদল। ইটাহার,সন্দেশখালি, গৌড়বঙ্গের পর নৈরাজ্যের তালিকায় নয়া সংযোজন উত্তর কলকাতার মহারানি কাশিশ্বরী কলেজ। কলেজের অধ্যক্ষাকে প্রাননাশের হুমকির অভিযোগে কাঠগড়ায় তৃণমূল বিধায়ক শশী পাঁজা।

Updated By: Sep 7, 2013, 10:27 AM IST

আবারও শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্যের অভিযোগ। ফের কাঠগড়ায় শাসকদল। ইটাহার,সন্দেশখালি, গৌড়বঙ্গের পর নৈরাজ্যের তালিকায় নয়া সংযোজন উত্তর কলকাতার মহারানি কাশিশ্বরী কলেজ। কলেজের অধ্যক্ষাকে প্রাননাশের হুমকির অভিযোগে কাঠগড়ায় তৃণমূল বিধায়ক শশী পাঁজা।
কাশিশ্বরী কলেজের অধ্যক্ষা সীমা চক্রবর্তীর অভিযোগ, কয়েকদিন আগে কলেজের গর্ভনিং বডি মিটিংয়ে হোস্টেল সুপারকে অপসারনের সিদ্ধান্ত হয়। এরপর কলেজের গর্ভনিং বডির প্রেসিডেন্ট শশী পাঁজা ফোন করেন তাঁকে। অপসারনের বদলে হোস্টেল সুপারকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেন তিনি। অধ্যক্ষা সীমা চক্রবর্তী বিষয়টি লিখিত আকারে দিতে বলায় তৃণমূল বিধায়কের রোষের মুখে পড়তে হয় তাঁকে।
অভিযোগ, এরপর থেকেই তৃণমূল বিধায়কের তরফে তার কাছে আসতে থাকে একের পর এক হুমকি ফোন। হুমকি ফোনের জেরে আতঙ্কিত অধ্যক্ষা অসুস্থ হয়ে পড়ায় রবিবারই হাসপাতালে ভর্তি করতে হয় তাঁকে। শশী পাঁজার বিরুদ্ধে শ্যামপুকুর থানায় এফআইআর করেছেন অধ্যক্ষার স্বামী নিখিল চক্রবর্তী। থানায় অভিযোগ জানানোর পরেও একরাশ আতঙ্কের মধ্যেই এখন দিন কাটাচ্ছেন অধ্যক্ষার পরিবার। তৃণমূল বিধায়ক শশী পাঁজা অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে আনা সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন। অধ্যক্ষার পরিবার তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ করছেন বলে দাবি করেছেন তিনি।

.