চিটফান্ড কাণ্ডে রোজভ্যালি কর্তাকে ফের জেরা ইডির
চিটফান্ড কাণ্ডে রোজভ্যালি কর্তাকে ফের জেরা করল ইডি। আজ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে জেরা করা হয় রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডুকে। এরআগে তাকে জেরার জন্য সমন পাঠায় ইডি। গৌতম কুণ্ডুর আইনজীবী আবেদন জানান, তার মক্কেল অসুস্থ থাকায় জেরার জন্য হাজিরা দিতে পারবেন না।
ওয়েব ডেস্ক: চিটফান্ড কাণ্ডে রোজভ্যালি কর্তাকে ফের জেরা করল ইডি। আজ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে জেরা করা হয় রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডুকে। এরআগে তাকে জেরার জন্য সমন পাঠায় ইডি। গৌতম কুণ্ডুর আইনজীবী আবেদন জানান, তার মক্কেল অসুস্থ থাকায় জেরার জন্য হাজিরা দিতে পারবেন না।
এই আবেদন খারিজ করে ইডি জেরার জন্য গৌতম কুণ্ডুকে দ্রুত হাজিরা দিতে বলে। সেই সমনের জেরেই আজ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডু।
এদিকে, ইডির পর সারদাকাণ্ডে এবার সিবিআইয়ের জেরার মুখে চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্ন। তাঁর সংস্থা"দেবকৃপা ব্যাপার প্রাইভেট লিমিটেডের' সঙ্গে একটি টিভি চ্যানেল বিক্রি নিয়ে আর্থিক লেনদেন হয়েছিল সারদার। এবিষয়ে ইডির কাছে দেওয়া তথ্য জানতেই সিবিআইয়ের তলব বলে জানিয়েছেন শুভাপ্রসন্ন।
সিবিআই দফতরে ঢোকার আগে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এখন সময় চ্যানেল হস্তান্তরের সময় সাড়ে ছয় কোটি টাকাই পেয়েছিলেন তিনি। যা চ্যানেলের অন্যান্য অংশীদারদের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ করা হয়। অর্থাত্ মোট ১৩ জন অংশীদারের প্রত্যেকে পেয়েছিলেন পঞ্চাশ লক্ষ টাকা করে। সিটের হলফনামায় উল্লিখিত ১৪ কোটি টাকায় চ্যানেল বিক্রির বিষয় তিনি কিছুই জানেন না বলে দাবি শুভাপ্রসন্নর।
এর আগে সিটের তদন্তে জানা গিয়েছিল, ওই টিভি চ্যানেল সারদাকর্তাকে বিক্রি করা হয় ১৪ কোটি টাকায়। ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে অংশীদারদের নিয়েও। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, শুভাপ্রসন্ন ছাড়া বাকি যে বারো জনের কথা বলা হচ্ছে তার মধ্যে চার জনের অস্তিত্বই নেই। পাঁচ জনের কোনও খোঁজখবর নেই। তাহলে চ্যানেল বিক্রির টাকা কীভাবে ভাগ হয়েছিল, এ প্রশ্নে তৈরি হয়েছে ধন্ধ। এই সব প্রশ্নের উত্তরই এখন খুঁজছে সিবিআই।
চিটফান্ড কাণ্ডে রোজভ্যালি কর্তাকে ফের জেরা করল ইডি। আজ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে জেরা করা হয় রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডুকে। এরআগে তাকে জেরার জন্য সমন পাঠায় ইডি। গৌতম কুণ্ডুর আইনজীবী আবেদন জানান, তার মক্কেল অসুস্থ থাকায় জেরার জন্য হাজিরা দিতে পারবেন না। আবেদন খারিজ করে ইডি জেরার জন্য গৌতম কুণ্ডুকে দ্রুত হাজিরা দিতে বলে। সেই সমনের জেরেই আজ সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন রোজভ্যালি কর্তা গৌতম কুণ্ডু।