ইস্টওয়েস্ট মেট্রোর দ্রুত সমাধানের আর্জি হাইকোর্টের
ইস্টওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের দ্রুত সমাধান চায় কলকাতা হাইকোর্ট। জটিলতা কাটাতে সবপক্ষকে বৈঠকে বসার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত। একসঙ্গে বৈঠক করে সমাধান সূত্র খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ২০০৮ থেকে ইস্টওয়েস্ট মেট্রোর কাজ বন্ধ। চলতি বছরের মে মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানাকারণে সেই কাজ এগোচ্ছে না। কলকাতাবাসীর কথা ভেবেই সমাধান সূত্র বের করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত।
ইস্টওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের দ্রুত সমাধান চায় কলকাতা হাইকোর্ট। জটিলতা কাটাতে সবপক্ষকে বৈঠকে বসার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত। একসঙ্গে বৈঠক করে সমাধান সূত্র খুঁজে বের করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ২০০৮ থেকে ইস্টওয়েস্ট মেট্রোর কাজ বন্ধ। চলতি বছরের মে মাসে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নানাকারণে সেই কাজ এগোচ্ছে না। কলকাতাবাসীর কথা ভেবেই সমাধান সূত্র বের করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত।
দুহাজার আট সালে শিলান্যাস হয়েছিল ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর। কিন্তু কখনও জমি জট আবার কখনও কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতের জেরে মুখ থুবড়ে পড়ে প্রকল্প। রেলের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তোলে রাজ্য সরকার। আর রেলের পাল্টা অভিযোগ, রাজ্য প্রকল্প রিপোর্ট জমা না দেওয়ার জন্যই অর্থ বরাদ্দ করা যাচ্ছে না। রেলপথ হওয়ার কথা ছিল হাওড়া থেকে ময়দান পর্যন্ত। কিন্তু বৌবাজারে মেট্রোর প্রস্তাবিত স্টেশন না করে ঘুরপথে ব্রাবোর্ন রোড দিয়ে রেলপথ নিয়ে আসার জন্য চাপ দেয় রাজ্য। ঘুরপথে খরচ বাড়বে প্রায় সাতশ কোটি টাকা এই যুক্তিতে বেঁকে বসে নির্মাণকারী সংস্থা ।
এবছরের মে মাসেই এই প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু জমিজটে তা বিশ বাঁও জলে চলে যাওয়ায় নির্মাণকারী সংস্থাকে নোটিস দেয় মেট্রো কর্তৃপক্ষ। সেই নোটিসকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে যায় নির্মাণকারী সংস্থা। রাজ্য সরকারের অসহযোগিতার কথা তুলে ধরেন তাঁরা। বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত বলেন আইনি লড়াই ছাড়ুন। কলকাতাবাসীর কথা মাথায় রেখে নিজেরা বসে সমাধান ঠিক করুন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২০ জুন।