`মাথার চিকিৎসা করান দীপা`, ফের অসৌজন্যের জালে সুব্রত

ফের অসৌজন্যের রাজনীতি। দীপা দাশমুন্সির বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য করলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। দীপা দাশমুন্সির মাথার ডাক্তার দেখানো উচিত বলে মন্তব্য করলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আক্রমণাত্মক মন্তব্যের পর, মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে দাবি করেন দীপা দাশমুন্সি। সেই বক্তব্যেরই প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে দীপা দাশমুন্সির বিরুদ্ধে ওই মন্তব্য করেন সুব্রত মুখার্জি। সারের দাম বাড়ানো নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে নজিরবিহীন ভাবে আক্রমণ করে বসেন মুখ্যমন্ত্রী। ক্যানিংয়ের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সারের দাম বাড়ানোর বিরোধিতা করে তিনি দশবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, "তাহলে আর কী করব? তাহলে কি মারব?" এরই প্রেক্ষিতে দীপা দাশমুন্সি প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি করেন। এই প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন দীপা দাশমুন্সির `মাথার চিকিৎসা` করানোর পরামর্শ দেন।

Updated By: Jan 23, 2013, 04:13 PM IST

ফের অসৌজন্যের রাজনীতি। দীপা দাশমুন্সির বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য করলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। দীপা দাশমুন্সির মাথার ডাক্তার দেখানো উচিত বলে মন্তব্য করলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আক্রমণাত্মক মন্তব্যের পর, মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে দাবি করেন দীপা দাশমুন্সি। সেই বক্তব্যেরই প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে দীপা দাশমুন্সির বিরুদ্ধে ওই মন্তব্য করেন সুব্রত মুখার্জি। 
সারের দাম বাড়ানো নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে নজিরবিহীন ভাবে আক্রমণ করে বসেন মুখ্যমন্ত্রী। ক্যানিংয়ের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সারের দাম বাড়ানোর বিরোধিতা করে তিনি দশবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, "তাহলে আর কী করব? তাহলে কি মারব?" এরই প্রেক্ষিতে দীপা দাশমুন্সি প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি করেন। এই প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন দীপা দাশমুন্সির `মাথার চিকিৎসা` করানোর পরামর্শ দেন।
চলতি মাসেই রাজ্যে একের পর এক রাজনৈতিক সংঘর্ষের নিরিখে রাজ্যপাল কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তার প্রতিক্রিয়ায় রাজ্যপালের কড়া সমালোচনা করে সুব্রতবাবু বলেছিলেন রাজ্যপালের মন্তব্য এক্তিয়ার বহির্ভূত, রাজনৈতিক। তিনি আরও বলেন, "রাজ্যপালের বক্তব্য উসকানিমূলক।" এর পরেই ডানা ছাঁটা পড়ে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের। সরকারের হয়ে বিবৃতি দিতে নিষেধ করা হল পঞ্চায়েতমন্ত্রী তথা তৃণমূলের শীর্ষ নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে। সরকারের তরফে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়ার অলিখিত অধিকার দেওয়া হয় শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে।
এর পর আজ এই মন্তব্যের জেরে ফের বিতর্কে জড়ালেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী।

.