এবার দক্ষিণদাঁড়িতে খোঁজ মিলল কউসরের মরা মুরগির কারবারের দ্বিতীয় ডেরার
নিউটাউনের পর এবার দক্ষিণদাঁড়িতে খোঁজ মিলল মরা মুরগির কারবারের ডেরার। শুক্রবার রাজারহাট সিটি সেন্টার টু-এর পিছনে খোঁজ মেলে মরা মুরগির খামারের। নাম ঢালি চিকেন সেন্টার। এদিন দক্ষিণদাঁড়িতেও একই নামে একটি চিকেন সেন্টারের খোঁজ মেলে। জানা গেছে, এই দোকানটিরও মালিক কউসর আলি।
নিজস্ব প্রতিবেদন : নিউটাউনের পর এবার দক্ষিণদাঁড়িতে খোঁজ মিলল মরা মুরগির কারবারের ডেরার। শুক্রবার রাজারহাট সিটি সেন্টার টু-এর পিছনে খোঁজ মেলে মরা মুরগির খামারের। নাম ঢালি চিকেন সেন্টার। এদিন দক্ষিণদাঁড়িতেও একই নামে একটি চিকেন সেন্টারের খোঁজ মেলে। জানা গেছে, এই দোকানটিরও মালিক কউসর আলি।
দক্ষিণদাঁড়ির ২৭ নম্বর রেলগেটের কাছে অবস্থিত এই চিকেন সেন্টারটি। স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার যখন নিউটাউনের খামারে পুলিস যখন তল্লাশি অভিযান চালায়, তখন দক্ষিণদাঁড়ির এই চিকেন সেন্টারেই ছিল কউসর আলি। সোর্স মারফত পুলিসি অভিযানের খবর পেয়েই গা ঢাকা দেয় সে। তারপর থেকেই পলাতক কউসর। নিউটাউনের খামারের পর দক্ষিণদাঁড়ির চিকেন সেন্টারটিও সিল করে দিয়েছে পুলিস।
আরও পড়ুন, ভাগাড়কাণ্ডে লিঙ্কম্যানের খোঁজে তল্লাশি শহর-শহরতলিতে
এদিকে, ধৃতদের জেরা করে সামনে এসেছে আরও একটি চমকপ্রদ তথ্য। বেআইনি কারবার যাতে কাকপক্ষীতে টের না পায়, তাই নিউটাউন খামারে কাজের জন্য কোনও স্থানীয় যুবককে নিয়োগ করা হত না। খামারে কাজের জন্য বসিরহাট থেকে নিয়ে আসা হত বিশ্বস্ত লোকজনদের। উল্লেখ্য, ধৃত ৮ জনের মধ্যে ৬ জনই বসিরহাটের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন, রাজারহাটে খামারে ফ্রিজার ভর্তি মুরগির পচাগলা মাংস, চলত হোম ডেলিভারিও
পাশাপাশি এদিন নিউটাউনের খামার থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে হার্ডডিস্ক। ওই হার্ডডিস্ক থেকে বেআইনি কারবারের অনেক সূত্র মিলতে পারে বলে মনে করছে পুলিস।