মেঘাসুরকে থোড়াই কেয়ার; অষ্টমীর রাত বাড়ছে, বাড়ছে ভিড়
অষ্টমীর সকালে অঞ্জলি পর্ব সেরেই সবার চোখ ছিল আকাশের দিকে। বৃষ্টি হবে, না কি হবে না? এনিয়ে শুরু হয়েছিল আশা-নিরাশার দোলা। তবে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। বেলা বাড়তেই শহরের এপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত, জল ঢালতে শুরু করে মেঘ। ভিজে যায় রাস্তা। যাঁরা ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে ছিলেন, তাঁদের প্রায় সকলের ব্যাগেই মজুত ছিল ছাতা। অতএব ছাতা খুলেই শুরু হয় প্যান্ডেল হপিং।
ওয়েব ডেস্ক : অষ্টমীর সকালে অঞ্জলি পর্ব সেরেই সবার চোখ ছিল আকাশের দিকে। বৃষ্টি হবে, না কি হবে না? এনিয়ে শুরু হয়েছিল আশা-নিরাশার দোলা। তবে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। বেলা বাড়তেই শহরের এপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত, জল ঢালতে শুরু করে মেঘ। ভিজে যায় রাস্তা। যাঁরা ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে ছিলেন, তাঁদের প্রায় সকলের ব্যাগেই মজুত ছিল ছাতা। অতএব ছাতা খুলেই শুরু হয় প্যান্ডেল হপিং।
ভিড়ে ঠাসা একডালিয়া এভারগ্রিন (ছবি- বাপন সাউ)
বেলা গড়াতে বৃষ্টি একটু ধরে। তবে ভয় দেখাতে লাগে ঘন কালো মেঘ। যদিও মণ্ডপমুখী জনতা ওসব কালো মেঘকে থোড়াই কেয়ার করে! আসল কথা হল, পুজোর চারদিন ঘুরতে হবে বাঁধনছাড়া হয়ে। নিজের মতো করে শহরের চেনা-অচেনা মণ্ডপ চষে ফেলতে হবে পছন্দের সঙ্গী কিংবা সঙ্গিনীদের নিয়ে। বিকেল গড়িয়ে সন্ধে নামতেই তাই রাস্তায় নামল জনতা। বুঝিয়ে দিল, বৃষ্টি হোক বা না হোক, আজ পুজো, আজ অষ্টমী।