লোকসভায় জোট না হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে রাজ্যসভায় প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত কংগ্রেসের
শেষ পর্যন্ত রাজ্যসভা ভোটে প্রার্থী দিচ্ছে কংগ্রেস। তবে দলের কোনও নেতা নন অরাজনৈতিক প্রার্থীকেই সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাইকমান্ড। আর কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তে, পঞ্চম আসনটিতে লড়াই হচ্ছেই। লোকসভা ভোটের ঠিক আগেই কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
শেষ পর্যন্ত রাজ্যসভা ভোটে প্রার্থী দিচ্ছে কংগ্রেস। তবে দলের কোনও নেতা নন অরাজনৈতিক প্রার্থীকেই সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হাইকমান্ড। আর কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তে, পঞ্চম আসনটিতে লড়াই হচ্ছেই। লোকসভা ভোটের ঠিক আগেই কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
পশ্চিমবঙ্গে এই মুহূর্তে রাজ্য সভার পাঁচটি আসন খালি হয়েছে। ভোটের হিসাবে তৃণমূল পাবে তিনটি আসন। বামেরা একটি। পঞ্চম আসনটিতে ইতিমধ্যেই প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল। এবার প্রার্থী দিচ্ছে কংগ্রেসও। তবে দলের কোনও নেতা নন, কংগ্রেস সম্ভবত সমর্থন করছে সাংবাদিক আহম্মেদ মালিহাবাদিকে।
একজন সাংসদকে জেতানোর জন্য ৪৯ জন বিধায়কের সমর্থন প্রয়োজন। বিধানসভায় কংগ্রেসের ৩৮টি আসন রয়েছে। এক্ষেত্রে বামেদের অতিরিক্ত ১২টি ভোট পেলে কংগ্রেস সমর্থিত প্রার্থীর জয় নিশ্চিত।
সেক্ষেত্রে হারতেই হবে তৃণমূল কংগ্রেসের চতুর্থ প্রার্থীকে। লোকসভা ভোটের আগে এআইসিসি নেতৃত্বের একাংশ প্রার্থী না দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার উপর জোর দিয়েছিলেন। তবে মূলত রাহুল গান্ধীর সিদ্ধান্তেই তৃণমূলের সঙ্গে লড়াই জারি রাখছে কংগ্রেস।
তৃণমূল কংগ্রেসেরও অভিযোগ কংগ্রেস বামেদের সঙ্গে গোপন আতাঁত রেখে চলছে। এই পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের রাজ্যসভার পঞ্চম আসনে লড়ার সিদ্ধান্ত যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।