বুক মল দূর, কলেজ স্ট্রিটে বর্ণ পরিচয়ে উদ্বোধন হল সব্জি মার্কেটের!
বুক মল তো দূরের কথা। কলেজ স্ট্রিটে বর্ণ পরিচয়ে উদ্বোধন হল সব্জি মার্কেটের। মেয়র বলছেন, রাজনৈতিক স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই বুক মল গড়ার পরিকল্পনা করে বাম বোর্ড। পুরনো কলেজ স্ট্রিট মার্কেট। দীর্ঘদিন ধরেই ঝরঝরে বাজারের সংস্কারের কথা উঠছিল। ২০০৯ সালে বাজার সংস্কারে এগিয়ে আসে কলকাতা পুরসভা। তত্কালীন মেয়র বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের ঘোষণা ছিল, যেহেতু কলেজ স্ট্রিট বই পাড়া হিসেবেই পরিচিত, তাই কলেজ স্ট্রিট মার্কেটে গড়ে তোলা হবে বুক মল। মার্কেটের নয়া নাম হবে বর্ণ পরিচয়।
ওয়েব ডেস্ক: বুক মল তো দূরের কথা। কলেজ স্ট্রিটে বর্ণ পরিচয়ে উদ্বোধন হল সব্জি মার্কেটের। মেয়র বলছেন, রাজনৈতিক স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই বুক মল গড়ার পরিকল্পনা করে বাম বোর্ড। পুরনো কলেজ স্ট্রিট মার্কেট। দীর্ঘদিন ধরেই ঝরঝরে বাজারের সংস্কারের কথা উঠছিল। ২০০৯ সালে বাজার সংস্কারে এগিয়ে আসে কলকাতা পুরসভা। তত্কালীন মেয়র বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের ঘোষণা ছিল, যেহেতু কলেজ স্ট্রিট বই পাড়া হিসেবেই পরিচিত, তাই কলেজ স্ট্রিট মার্কেটে গড়ে তোলা হবে বুক মল। মার্কেটের নয়া নাম হবে বর্ণ পরিচয়।
সময় এগিয়েছে। বামেদের হাতছাড়া হয়েছে পুরবোর্ড। দীর্ঘ টালবাহানার পর কলেজ স্ট্রিট মার্কেটে গড়ে উঠেছে শপিং মল। নাম হয়েছে বর্ণ পরিচয়ও। মার্কেটের এক একটা অংশও খুলেছে। শুক্রবার উদ্বোধন হল সব্জি বাজারের। কিন্তু কোথায় বুক মল! রাজনৈতিক স্বার্থ! শুধু মেয়র বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যই তো নন, বর্ণ পরিচয় করার প্রথম পরিকল্পনা তৈরি হয় সুব্রত মুখোপাধ্যায় মেয়র থাকাকালীন। তাহলে কি তখনও বিরোধী তৃণমূল কংগ্রেস রাজনীতি করেছিল? প্রশ্ন কিন্তু উঠেই যাচ্ছে।