নির্বাচনের প্রচারে নিষিদ্ধ বাইক বাহিনী
বাইকবাহিনীর দাপট নিয়ে অভিযোগ ছিলই। তা ঠেকাতে নতুন নিয়ম জারি করল কমিশন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে কোনও প্রার্থী একটির বেশি বাইক ব্যবহার করতে পারবেন না। বেশি বাইক ব্যবহার করতে হলে জেলাশাসকের অনুমতি নিতে হবে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলকে। প্রচারপর্ব অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতেই কমিশনের এই সিদ্ধান্ত। যদিও, প্রচারপর্বে প্রার্থীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে সোমবার পর্যন্ত কোনও বাহিনী হাতে পায়নি কমিশন।
বাইকবাহিনীর দাপট নিয়ে অভিযোগ ছিলই। তা ঠেকাতে নতুন নিয়ম জারি করল কমিশন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে কোনও প্রার্থী একটির বেশি বাইক ব্যবহার করতে পারবেন না। বেশি বাইক ব্যবহার করতে হলে জেলাশাসকের অনুমতি নিতে হবে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলকে। প্রচারপর্ব অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতেই কমিশনের এই সিদ্ধান্ত। যদিও, প্রচারপর্বে প্রার্থীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে সোমবার পর্যন্ত কোনও বাহিনী হাতে পায়নি কমিশন।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে বাইক বাহিনীর ব্যবহার নিয়ে ইতিমধ্যেই আপত্তি তুলেছিল বিরোধী দলগুলি। সর্বদলীয় বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে কমিশনকে অনুরোধ করা হয়। প্রথম দফায় ভোটগ্রহণ যে জেলাগুলিতে, গত সপ্তাহে সেখানকার জেলাশাসক ও পুলিস সুপারদের বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন কমিশনের আধিকারিকরা। তারপরেই কমিশন সিদ্ধান্ত নেয় প্রচারকাজে আর বাইক বাহিনী ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না। সোমবার দ্বিতীয় দফায় জেলাশাসক ও পুলিস সুপারদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। কমিশনের সচিব তাপস রায় জানিয়ে দিয়েছেন প্রচারে একটির বেশি বাইক ব্যবহার করতে পারবে না রাজনৈতিক দলগুলি।
প্রচার পর্বে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বাইক বাহিনী নিষিদ্ধ করা হলেও, বাহিনী নিয়ে প্রতিস্রুতি রাখেনি রাজ্য, এমনই অভিযোগ কমিশনের। বৃহস্পতিবার জঙ্গলমহলের তিন জেলায় ভোটগ্রহণ। মঙ্গলবার বিকেলেই সেখানে প্রচার আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে। কিন্তু সোমবার রাত পর্যন্তও কোনও বাহিনী হাতে আসেনি কমিশনের।