বামেদের মুখ তিনিই আবার প্রমাণ করে দিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য

মানুষ এবং দলের কাছে তিনিই বামেদের মুখ। আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সূচনা করলেন বামেদের ভোটপ্রচারের প্রাথমিক কর্মসূচির। তবে পদযাত্রায় তেমনভাবে পা না মেলালেও তাঁকে ঘিরেই উন্মাদনা তীব্র হল। সাড়ে চারবছর ক্ষমতা থেকে দূরে থাকলেও মানুষ যে এখনও তাঁর খুব কাছের, তা প্রমাণ হল আরও একবার।

Updated By: Nov 14, 2015, 10:08 PM IST
বামেদের মুখ তিনিই আবার প্রমাণ করে দিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য

ওয়েব ডেস্ক: মানুষ এবং দলের কাছে তিনিই বামেদের মুখ। আরও একবার প্রমাণ করে দিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। সূচনা করলেন বামেদের ভোটপ্রচারের প্রাথমিক কর্মসূচির। তবে পদযাত্রায় তেমনভাবে পা না মেলালেও তাঁকে ঘিরেই উন্মাদনা তীব্র হল। সাড়ে চারবছর ক্ষমতা থেকে দূরে থাকলেও মানুষ যে এখনও তাঁর খুব কাছের, তা প্রমাণ হল আরও একবার।
অসুস্থতার কারণে মিছিল-মিটিংয়ে থাকতে পারছিলেন না। তবে দলের কর্মীদের দাবি মেনে গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে থাকতে রাজি হয়েছিলেন তিনি।
যাদবপুরের এইট বি বাসস্ট্যান্ড থেকে বাম সংগঠনগুলির মহামিছিলের সূচনা করলেন ফ্ল্যাগ নাড়িয়ে। খুব অল্প সময় হাঁটলেন। কোনও প্রতিক্রিয়াও দিলেন না প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।কিন্তু কর্মী-সমর্থক থেকে সাধারণ মানুষ, বাঁধভাঙা উন্মাদনা আবর্তিত হল তাঁকে ঘিরেই। বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলেন কাতারে কাতারে মানুষ। ক্যামেরায় তাঁর ছবি ধরে রাখতে হুড়োহুড়ি।
ক্ষমতার অলিন্দ থেকে সরে যাওয়ার সাড়ে চারবছর পরেও তিনিই বামেদের মুখ। সিপিএম নেতা-কর্মীদের একটি বড় অংশ মনে করছে,তাঁর ক্যারিশমাকে এখনও টেক্কা দিতে পারেননি কোনও নেতাই। তাই দুহাজার ষোলোতে বুদ্ধবাবু ভোটে না দাঁড়ালেও প্রচারের ময়দানে তাঁর থাকা জরুরি।
তৃণমূল হঠাও রাজ্য বাঁচাও, এই স্লোগানে পথে নামতে তাই আলিমুদ্দিনও রাজ্যের মানুষের পালস বুঝে বুদ্ধদেবকেই সামনে আনল। শুরুতেই প্রচারের ধার বাড়াতে তাঁর ওপরই আস্থা রাখল আলিমুদ্দিন।
সপ্তাহব্যাপী রাজ্যজুড়ে জাঠা, মহামিছিল, সমাবেশের
প্রথম দিনে যাদবপুর এলাকার বারোটি ওয়ার্ড পরিক্রমা করে বামেদের মহামিছিল।

.