Bhabanipur Clash: ছাত্র সংঘর্ষে ধৃত ৫ জনের ৪ দিনের পুলিসি হেফাজত
ধৃতদের ১৫ জুলাই পর্যন্ত পুলিসি হেফাজত।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভবানীপুরে ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনায় ধৃত পাঁচজনের ৪ দিনের পুলিসি হেফাজত। ধৃতদের ১৫ জুলাই পর্যন্ত পুলিসি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত। ধৃতের বিরুদ্ধে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে।
ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনায় ধৃত পাঁচ ছাত্রের নাম সায়ন্তন চক্রবর্তী, জিসান আলি, সুরজ সিং, বিকাশ সিং ও অঙ্কুশ সাউ। ধৃতদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা এবং সরকারি অফিসারের উপর হামলার অভিযোগ রয়েছে। শনিবারের সংঘর্ষের ঘটনায় গুরুতর জখম হন ভবানীপুর থানার অতিরিক্ত ওসি রাজীব সাউ। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। পরে রাতে SSKM হাসপাতালের উডবার্ন ওয়ার্ডে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়।
আরও পড়ুন: Fake CBI Case: 'আমি ভুল করেছি', Zee ২৪ ঘণ্টায় দোষ কবুল প্রতারক শুভদীপের
আরও পড়ুন: অফিস না গিয়ে আত্মীয়ের বাড়ি, বউ পর্দাফাঁস করল 'ভুয়ো সিবিআই' স্বামীর কর্মকাণ্ড
শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিট নাগাদ দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভবানীপুর থানা সংলগ্ন এলাকা। অভিযোগ, দক্ষিণ কলকাতা টিএমসিপি জেলা সভাপতি এবং রাজ্যের এক মন্ত্রীর পুত্রের গোষ্ঠীর মধ্যে টানাপোড়েন চলছিল। এ দিন ভবানীপুর থানার অনতিদূরে রূপচাঁদ মুখার্জি লেনে আশুতোষ কলেজ এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী কলেজের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) তাদের মধ্যে প্রথমে হাতাহাতি শুরু হয়। এরপর শুরু হয় ইটবৃষ্টিও।
এই ঘটনা নিয়ে TMCP-র রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য বলেন,'এর সঙ্গে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কোনও যোগ নেই। কলেজের ঘটনা নয়। কিছু বহিরাগতরা ঝামেলা করেছে। টিএমসিপি-র কয়েকজন আহত হয়েছেন।' দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি সার্থক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গোষ্ঠী জড়িত বলে অভিযোগ। তাও উড়িয়ে দিয়েছেন তৃণাঙ্কুর। তাঁর কথায়,'এর মধ্যে সার্থক নেই। সার্থক গণ্ডগোল থামাতে চেয়েছিল। ওকে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করতে বলা হয়েছে।'