বেহাল দশা মহানগরে ট্রাম লাইনের, মরণফাঁদ এখানে ওখানে
এখানে ওখানে মরণফাঁদ। দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দশা শহরের ট্রাম রাস্তার। একের পর এক দুর্ঘটনাতেও হুঁশ ফেরেনি প্রশাসনের। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বারবার বলা সত্বেও ট্রাম লাইন সারানোর কোনও উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন। দুর্ঘটনার পরেই শুধু শোনা যায় কিছু আশ্বাস।
এখানে ওখানে মরণফাঁদ। দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল দশা শহরের ট্রাম রাস্তার। একের পর এক দুর্ঘটনাতেও হুঁশ ফেরেনি প্রশাসনের। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বারবার বলা সত্বেও ট্রাম লাইন সারানোর কোনও উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন। দুর্ঘটনার পরেই শুধু শোনা যায় কিছু আশ্বাস।
কলকাতার বেশিরভাগ ট্রাম লাইনের চেহারাটাই এখন এইরকম। সর্বত্রই মরন ফাঁদ। এই মরনফাঁদেই বুধবার দুর্ঘটনা হয় রফি আহমেদ কিদওয়াই রোডে। রাস্তা থেকে উঠে আসা ট্রাম লাইন সোজা ঢুকে যায় মোটর সাইকেলে। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান মোটর সাইকেল চালক। ঘটনার পরই ভাঙাচোরা ট্রাম লাইন সারানোর কথা বলেন পরিবহণমন্ত্রী। ট্রাম লাইন ঠিক করার আশ্বাস দেওয়া হয় সিটিসির তরফেও। কিন্তু শুধুই কি রফি আহমেদ কিদওয়াই রোড ? কী হাল শহরের বাকি ট্রাম রাস্তার ?
সূর্যসেন স্ট্রিট, কিংবা নোনা পুকুর অধিকাংশ জায়গাতেই বিগত কয়েক বছরে মেরামত হয়নি ট্রাম লাইন। ফলে হামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, বারবার বলা সত্বেও ট্রাম লাইন মেরামতিতে উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন।
তবে কেন দুর্ঘটনা পরেই শুধু নড়েচড়ে বসে প্রশাসন ? কেন আগে থেকেই ট্রাম লাইন মেরামতিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়না ?