প্রচার বিমুখ অনন্য মানুষদের সম্মানিত করতে পেরে গর্বিত ২৪ ঘণ্টাও
হাজার মানুষের ভিড়েও এঁরা অনন্য। অনন্য নিজের কাজে। ব্যস্ত সময়ের হাজার প্রলোভনের মধ্যেও এঁরা ব্যতিক্রম। নিজের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্যেই নিয়োজিত এঁদের জীবন। এমনই কয়েকজন বিরল ব্যক্তিত্ব সম্মানিত অনন্য সাধারণ সম্মানে। এঁদের সম্মানিত করতে পেরে আমরাও গর্বিত।
ওয়েব ডেস্ক: হাজার মানুষের ভিড়েও এঁরা অনন্য। অনন্য নিজের কাজে। ব্যস্ত সময়ের হাজার প্রলোভনের মধ্যেও এঁরা ব্যতিক্রম। নিজের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সাধারণ মানুষের জন্যেই নিয়োজিত এঁদের জীবন। এমনই কয়েকজন বিরল ব্যক্তিত্ব সম্মানিত অনন্য সাধারণ সম্মানে। এঁদের সম্মানিত করতে পেরে আমরাও গর্বিত। আশিস দাস এবং অনন্ত রায়। দুজনেই জন্মান্ধ। বন্ধুত্ব স্কুল থেকেই । অন্ধকারের কাছে আত্মসমর্পণ করেননি ওঁরা কেউই। ওঁরা আলোর পথযাত্রী। দুই বন্ধুর অক্লান্ত পরিশ্রমে তৈরি হয়েছে স্নেহাশিস সংস্থা।
দক্ষিণ দিনাজপুরের প্রত্যন্ত গ্রাম সুবর্ণপুর। সেখান থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু। বাল্য বিবাহ রোধে অক্লান্ত লড়াই। চব্বিশ ঘণ্টার অনন্য সাধারণ সম্মানে সম্মানিত সান্ত্বনা মুর্মু। পরবর্তী নাম নূর ইসলাম মণ্ডল। শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কাছে মাথা নোয়াননি। চোখের সামনে দেখেছেন মত্ত হাতির তাণ্ডবে ফসলের ক্ষতি। গড়ে তুলেছেন এলিফ্যান্ট স্কোয়াড। চব্বিশ ঘণ্টার অনন্য সাধারণ পুরস্কারে সম্মানিত নূর ইসলাম। এমন অনেক মানুষই আছেন যাঁরা প্রচার সর্বস্ব নন। তাঁরা নিঃশব্দে কাজ করে যান সকলের জন্য। প্রচার বিমুখ অনন্য মানুষদের সম্মানিত করতে পেরে গর্বিত চব্বিশ ঘণ্টাও।