নিরাপত্তায় ঘেরা বিমানবন্দর থেকে উধাও যাত্রীদের লাগেজ, উদাসীন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ
বিমানবন্দরে যাত্রীদের লাগেজ থেকে উধাও হচ্ছে জিনিসপত্র। এয়ারলাইন্স বা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না। এয়ারপোর্ট থানায় এনিয়ে নিয়মিতই অভিযোগ জমা পড়ছে। নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসনও। তবে এই চুরিচক্রের এখনও নাগাল পাওয়া যায়নি।
ওয়েব ডেস্ক: বিমানবন্দরে যাত্রীদের লাগেজ থেকে উধাও হচ্ছে জিনিসপত্র। এয়ারলাইন্স বা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না। এয়ারপোর্ট থানায় এনিয়ে নিয়মিতই অভিযোগ জমা পড়ছে। নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসনও। তবে এই চুরিচক্রের এখনও নাগাল পাওয়া যায়নি।
বেঙ্গালুরু থেকে ইন্ডিগোর বিমানে কলকাতায় এসেছিলেন সুব্রত গাঙ্গুলি। দমদম বিমানবন্দরে নেমে লাগেজ নিতে গিয়ে চোখ কপালে।
শুধু সুব্রত গাঙ্গুলিই নন। অনেকেরই লাগেজ থেকে উধাও হচ্ছে জিনিসপত্র। প্রশ্ন উঠছে, নিরাপত্তায় ঘেরা বিমানবন্দর থেকে কীভাবে উধাও হয়ে যাচ্ছে যাত্রীদের জিনিস? তদন্তে নেমে দেখা গিয়েছে আসলে সর্ষের মধ্যেই ভূত। পুলিসের বক্তব্য, যাত্রীদের লাগেজ এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের দায়িত্বেই থাকে। তা লোডিং-আন লোডিংয়ের কাজে যুক্ত হন এয়ারপোর্টের গ্রাউন্ড স্টাফরা। ফলে এই দুপক্ষের কিছু কর্মীর যোগসাজশ ছাড়া চুরি কখনই সম্ভব নয়। তবে চুরির সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায় ট্রানজিট ফ্লাইটে। কারণ সেক্ষেত্রে মাঝের কোনও বিমানবন্দরে লাগেজ ওঠানো নামানোর দায়িত্বটা এয়ারলাইন্সেরই। তাই যতক্ষণে নজরে আসবে চুরির বিষয়টি, ততক্ষণে চোর পগারপার। আর যাত্রীও সীমানা ছাড়িয়ে অনেক দূর।