কলকাতায় ফের অগ্নিকাণ্ড, মৃত ২
ফের অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু শহর কলকাতায়। হো চি মিন সরণির একটি হোটেলে আজ ভোররাতে আগুন লাগে। ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে হোটেলে থাকা ২ আবাসিক প্রাণ হারান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দমকলের ১০টি ইঞ্জিন। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। হোটেল ও হোটেল চত্বর ধোঁয়ায় ভরে যায়। স্বাভাবিকভাবেই হোটেলের আবাসিকদের মধ্যে আতঙ্কে হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। দমকলকর্মীরা তত্পরতার সঙ্গে সবাইকে বাইরে বের করে আনেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে ২ জনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। মৃত ২ জনই ওড়িশার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। কীভাবে আগুন লাগল, তা অবশ্য এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে অনুমান, রান্না ঘর থেকে আগুন ছড়িয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: ফের অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু শহর কলকাতায়। হো চি মিন সরণির একটি হোটেলে আজ ভোররাতে আগুন লাগে। ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে হোটেলে থাকা ২ আবাসিক প্রাণ হারান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দমকলের ১০টি ইঞ্জিন। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। হোটেল ও হোটেল চত্বর ধোঁয়ায় ভরে যায়। স্বাভাবিকভাবেই হোটেলের আবাসিকদের মধ্যে আতঙ্কে হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। দমকলকর্মীরা তত্পরতার সঙ্গে সবাইকে বাইরে বের করে আনেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে ২ জনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। মৃত ২ জনই ওড়িশার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। কীভাবে আগুন লাগল, তা অবশ্য এখনও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে অনুমান, রান্না ঘর থেকে আগুন ছড়িয়েছে।
দমকল ও পুলিসের তত্পরতায় আরও বড় ক্ষতি এড়ানো গেছে। এমনটাই মনে করছেন স্থানীয় কাউন্সিলর সুস্মিতা ভট্টাচার্য। হোটেলের গ্রাউন্ড ফ্লোরেই আগুন লাগে। দমকলকর্মীদের তত্পরতায় আগুন ছড়িয়ে পড়েনি। বলছেন বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের OC অমিতাভ চক্রবর্তী।
অগ্নি সুরক্ষা বিধি ঠিক মতো মানাই হয়নি। কাজ করেনি হোটেলের নিজস্ব অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থাও। প্রাথমিক তদন্তের পর এমনটাই মনে করছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।