Kidnap and murder: মুক্তিপণ না মিলতেই চলন্ত গাড়িতে খুন, বাগুইআটির অপহৃত ২ ছাত্রের দেহ উদ্ধার
Kidnap, Murder: পুলিসের অনুমান, খুন অন্য জায়গায় করা হয়। বাসন্তী হাইওয়ের উপর চলন্ত গাড়ির মধ্যে খুন করা হয় দুই ছাত্রকে। খুনের পর করে দেহ ফেলা হয় খালে।
সৌমেন ভট্টাচার্য ও পিয়ালি মিত্র: অপহরণের পর বাগুইআটির দুই ছাত্রকে খুন। দেহ মিলল ন্যাজাট ও মিনাখাঁয়। ২২ অগস্ট অপহরণ করা হয় অভিষেক নস্কর ও অতনু দে নামে দুই ছাত্রকে। অপহরণের পর বাড়িতে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। সেই টাকা না পেতেই খুন। এই ঘটনায় পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে পরিবার। অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর চালায় নিহত ছাত্রের পরিবার।
তবে পুলিস এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত অভিজিৎ দে-কে জিজ্ঞাসাবাদ করেই অপরহণকাণ্ডের পর্দাফাঁস হয়। ইতিমধ্যেই নিহত ছাত্র অতনু দে-র দেহ শনাক্ত করেছে পরিবার। তবে মূল অভিযুক্ত এখনও ফেরার। ২২ অগস্ট বাগুইআটির জগৎপুর খাল পাড়ের বাসিন্দা দুই ছাত্র বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়। এরপরই তাদের পরিবারের কাছে এক কোটি টাকার মুক্তিপণ চেয়ে মেসেজ আসে। মেসেজ পাওয়া মাত্রই পরিবারের তরফে বাগুইআটি থানায় অভিযোগ জানানো হয়।
আরও পড়ুন, Swapan Dasgupta: কৈলাস রং নম্বর, ৩ নেতা দৌড়চ্ছেন ৩ ট্র্যাকে! স্বীকারোক্তি স্বপন দাশগুপ্তের
পরিবারের অভিযোগ, পুলিস কোনওরকম সাহায্য করেনি। পুলিস প্রথমে মিসিং ডায়েরিও নিতে চাইছিল না। শেষে একটা রেফারেন্সে কেস হয়। অন্যদিকে প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, খুন অন্য জায়গায় করা হয়। বাসন্তী হাইওয়ের উপর চলন্ত গাড়ির মধ্যে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় দুই ছাত্রকে। খুনের পর করে দেহ হাইওয়ে খালের ধারে দেহ ফেলে দেওয়া হয়।