Amikacin-এর ক্রমাগত ব্যবহারে নষ্ট হতে পারে শ্রবণ শক্তি, বলছেন চিকিৎসকরা
কোভিশিল্ড নয়, কসবার ভুয়ো ক্যাম্পে দেওয়া হয় Amikacin অ্যান্টিবায়োটিকই৷
নিজস্ব প্রতিবেদন: কসবা ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে পরতে পরতে রহস্য৷ তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন কোভিশিল্ড নয়, তার বদলে ভুয়ো ভ্যাকসিন ক্যাম্প থেকে দেওয়া হয়েছিল অ্যামিকাসিন (Amikacin) নামে এক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক। এরপরই অনেকের মনে প্রশ্ন উঠছে অ্যামিকাসিন (Amikasin) কী? কোন ধরনের রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয় এই ওষুধ? এর কি কোনও পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া রয়েছে?
কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
জানা গিয়েছে, মূলত সংক্রমণ(infection) জাতীয় রোগের ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহার করা হয়৷ যেকোনও বয়সের রোগীর চামড়া, পেট, ফুসফুস, মূত্রনালিতে সংক্রমণ নিরাময়ে এই অ্যামিকাসিন (Amikacin) ইঞ্জেকশন ব্যবহার করেন চিকিৎসকরা৷
ইনস্টিটিউট অফ চাইল্ড হেলথের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর চিকিৎসক সুমন পোদ্দার জানান, সংক্রমণ জাতীয় রোগের ক্ষেত্রে অ্যামিকাসিনের (Amikacin) ব্যবহার খুবই স্বাভাবিক৷ এই ওষুধের একটা ডোজ নিলে কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়৷ তবে, অ্যামিকাসিন (Amikacin) ক্রমাগত ব্যবহার করলে বা মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার করলে, তা কানের ক্ষতি করতে পারে৷ বধিরও হয়ে যেতে পারেন ব্যবহারকারী৷ বিশেষ করে নবজাতকদের জন্য এর প্রভাব অত্যন্ত মারাত্মক হতে পারে৷
আরও পড়ুন: ডেল্টাই ‘যোগ্যতম রূপ’, SARS-CoV-2 ভাইরাসের আর ভোল বদলের সম্ভাবনা ক্ষীণ, বলছে Nature
আরও পড়ুন: রাজ্যের করোনাচিত্র অপরিবর্তিত, সংক্রমণ দু'হাজারের নীচেই, মৃত্যু সামান্য বাড়ল