শীতকে কাবু করার ৫টি ঘরোয়া টোটকা
শীতকালে গরম থাকা খুব একটা সহজ নয়। তবে শুধুমাত্র সোয়েটার পরে থাকলেই তো আর ঠান্ডা লাগার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না। তার জন্য কতগুলো ঘরোয়া টোটকা মেনে চলেই হয়। তবে টোটকার মধ্যে গা গরম রাখার উপায় বা ঠান্ডা না লাগার উপায়ে হিসেবে কখনওই মদ বা কফিকেই বেছে নেবেন না। এই গুলি শরীর গরম রাখার পরিবর্তে শরীর আরও বেশি খারাপ করে দেয়। তবে এবার দেখে নেওয়া যাক কি কি টোটকা ব্যবহার করে শীতকালে ঠান্ডাকে টা-টা বলতে পারেন...
ওয়েব ডেস্ক: শীতকালে গরম থাকা খুব একটা সহজ নয়। তবে শুধুমাত্র সোয়েটার পরে থাকলেই তো আর ঠান্ডা লাগার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় না। তার জন্য কতগুলো ঘরোয়া টোটকা মেনে চলেই হয়। তবে টোটকার মধ্যে গা গরম রাখার উপায় বা ঠান্ডা না লাগার উপায়ে হিসেবে কখনওই মদ বা কফিকেই বেছে নেবেন না। এই গুলি শরীর গরম রাখার পরিবর্তে শরীর আরও বেশি খারাপ করে দেয়। তবে এবার দেখে নেওয়া যাক কি কি টোটকা ব্যবহার করে শীতকালে ঠান্ডাকে টা-টা বলতে পারেন...
কাশির জন্য আদা চা
সারা শীতকালে খুসখুসে কাশি যেন লেগেই থাকে। কাশি থেকে রেহাই পেতে বিভিন্ন ওষুধও মাঝে মধ্যে হেরে যায়। তাবে এই কাশি এড়াতে আদা দিয়ে গরম গরম লিকার চা অবশ্যই খেতে পারেন। এর ফলে আপনার কাশি কমে যাবে এবং গলায় বা বুকে যদি সর্দি জমে থাকে তাহলে আদা খাওয়ার ফলে তা উঠে যাবে। চা বাদে এক কুঁচি আদা কামড়েও খেতে পারেন।
ঠান্ডার জন্য চিকেন স্যুপ
ঠান্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচতে চিকেন স্যুপ খেতে পারেন। এই স্যুপে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট থাকার জন্য এটি এনার্জি যোগাতে সাহায্য করে। এছাড়া সর্দিও কমে যায় গরম চিকেন স্যুপ খেলে।
রুক্ষ-শুষ্ক ত্বক এড়াতে অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরাতে থাকা অ্যান্টিওক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন ত্বকের পক্ষে খুবই ভালো। শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। অ্যালোভেরার রুক্ষ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে ত্বককে বাঁচায়। এর জন্য ত্বক উজ্জ্বল লাগে।
ইউক্যালিপটাস তেল নাক বন্ধের জন্য
ইউক্যালিপটাস তেলে অ্যান্টি ব্যকটেরিয়া এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান থাকে। যার ফলে এই তেল মাখলে সাইনাস, সর্দি-কাশি, ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
সবুজ সবজি কোষ্টকাঠিন্যের জন্য
শীতকালের সব থেকে বড় সমস্যা হল কোষ্টক্টঠিন্যের সমস্যা। একে তো ঠান্ডা। তারওপর পেট যদি ঠিক ঠাক ভাবে পরিষ্কার না হয় তাহলেই গেল। তাই শীতকালে যত বেশি পারেন সবুজ সবজি এবং ফল খান। এতে পেট স্বাভাবিক নিয়মেই পরিষ্কার থাকবে। তার জন্য কোনও ওষুধ খাওয়ার দরকার পরবে না।