এটা জানলে আর ফেয়ারনেস ক্রিম মাখবেন না!!
শ্যামবর্ণ? ফর্সা হওয়ার জন্য ফেয়ারনেস ক্রিম মাখেন? গায়ের রং আমুল বদলে ফেলতে ফেয়ারনেস ক্রিমের ওপর ভরসা করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেয়ারনেস ক্রিম ব্যবহারের ফলে ত্বকে অনেক রকম ক্ষতি হতে পারে। ফেয়ারনেস ক্রিমে মেশানো হচ্ছে স্টেরয়েড। যার পোশাকি নাম কর্টিকো-স্টেরয়েড। আর এই স্টেরয়েড শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। এরফলে নানারকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
ওয়েব ডেস্ক : শ্যামবর্ণ? ফর্সা হওয়ার জন্য ফেয়ারনেস ক্রিম মাখেন? গায়ের রং আমুল বদলে ফেলতে ফেয়ারনেস ক্রিমের ওপর ভরসা করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেয়ারনেস ক্রিম ব্যবহারের ফলে ত্বকে অনেক রকম ক্ষতি হতে পারে। ফেয়ারনেস ক্রিমে মেশানো হচ্ছে স্টেরয়েড। যার পোশাকি নাম কর্টিকো-স্টেরয়েড। আর এই স্টেরয়েড শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকর। এরফলে নানারকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
ফেয়ারনেস ক্রিম ব্যবহারের ফলে,
১) ‘রোসাসিয়া’ বা লাল বর্ণ ত্বক হয়ে যেতে পারে।
২) অনেক সময় স্থায়ীভাবে ত্বক খুব পাতলা হয়ে যায়। তখন ত্বকের নীচের রক্ত নালীগুলোও স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
৩) হাইপো-পিগমেন্টেশন, অবাঞ্ছিত লোমের আধিক্যের মতো একাধিক লক্ষণ দেখা যায় ত্বকে।
কর্টিকো-স্টেরয়েডের অনিয়ন্ত্রিত বিক্রি রুখতে এগিয়ে এসেছে বেশ কিছু সংগঠন। ইন্ডিয়ান অ্যাসোশিয়ান অব ডার্মাটোলজিস্ট, ভেনেরিওলজিস্ট অ্যান্ড লেপ্রোলজিস্ট, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রককে একটি পিটিশন দিয়ে ভারতে সমস্ত রকম কর্টিকো-স্টেরয়েড নিষিদ্ধ করার কথা বলেছে। এ ধরনের স্টেরয়েড কিনতে গেলে চিকিত্সকের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক করতে সরকারকে অনুরোধ করেছে এই সংগঠনগুলি। এখানেই শেষ নয়, ড্রাগ অ্যান্ড কসমেটিক আইনে বেশকিছু পরিবর্তন আনারও পরিকল্পনা করা হচ্ছে সরকারের তরফে।
আরও পড়ুন, পায়ের নখে ফাংগাস? সহজে সারানোর ঘরোয়া উপায়