আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় সুস্থ থাকার টিপস দিলেন ডাক্তাররা
নতুন বছরে জাঁকিয়ে শীত এনজয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল রাজ্যবাসী। তবে সব আশায় জল ঢেলে কপালে জমা ঘাম যেন মনে করিয়ে দিল এপ্রিলের গরমকে। আবহাওয়ার এহেন মুড সুইংয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ চিকিত্সকদের। খামখেয়ালি আবহাওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিতে সতর্ক থাকার টিপস দিলেন বিশেষজ্ঞেরা।
ব্যুরো: নতুন বছরে জাঁকিয়ে শীত এনজয়ের জন্য প্রস্তুত ছিল রাজ্যবাসী। তবে সব আশায় জল ঢেলে কপালে জমা ঘাম যেন মনে করিয়ে দিল এপ্রিলের গরমকে। আবহাওয়ার এহেন মুড সুইংয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ চিকিত্সকদের। খামখেয়ালি আবহাওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিতে সতর্ক থাকার টিপস দিলেন বিশেষজ্ঞেরা।
ডিসেম্বর শেষে হাজির জানুয়ারি। তবে হাড়কাঁপানো ঠান্ডার পরিবর্তে কপালে জমছে বিন্দু বিন্দু ঘাম। যেন অকাল বসন্ত। কিন্তু কেন এমন অস্থির মর্জি আবহাওয়ার? আবহওয়াবিদদের মতে, নিম্নচাপের জেরে বাতাসে বাড়ছে জ্বলীয় বাষ্পের পরিমাণ। আর তাতেই চাপা গরমে নাভিশ্বাস উঠছে আমজনতার। তবে আবহাওয়ার এই মুড সুইংয়ে কপালে ভাঁজ চিকিত্সকদের।
এই আবহাওয়ায় সুস্থ থাকার জন্য টিপস দিয়েছেন বিশেষজ্ঞেরা। চিকিত্সকদের মতে হঠাত্ পড়া গরমে ভালো থাকতে হলে
জল খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে, রোজকার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে দই বা ঘোল, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই যেন থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট অর্থাত্ ফল ও শাকসব্জী।
এমনকি রোগ থেকে বাঁচতে হলে রন্ধন প্রণালিতেও পরিবর্তন আনতে হবে।
পরিবর্তিত আবহওয়ায় সব থেকে বেশি রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে শিশু ও বয়স্কদের। তাই সেক্ষেত্রেও রয়েছে বিশেষ সতর্কীকরণ
পরামর্শোমতো কাজ করলে আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনাকে সহজেই দমানো যাবে বলে মনে করছেন চিকিত্সকেরা।