সুশান্ত মামলায় CBI, EDর সঙ্গে তদন্ত সামিল হবে NIA? উঠছে প্রশ্ন
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, বিজেপি সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করায় এমনটাই মনে করছেন অনেকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন : CBI, ED-র পাশাপাশি সুশান্ত মামলার তদন্তে কি এবার সামিল হতে চলেছে NIA (National Invstigation Agency)? সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, বিজেপি সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করায় এমনটাই মনে করছেন অনেকে।
সুশান্ত মামলায় যাতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED), সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (CBI) এবং ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA) মিলিতভাবে তদন্তভার নেয় সেই আবেদন করেই প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। সেই চিঠিরই প্রাপ্তি স্বীকার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একথা টুইটারে জানিয়েছেন আইনজীবী ইশাকরণ ভাণ্ডারি। প্রসঙ্গত, সুশান্ত মামালায় যাতে CBI তদন্ত শুরু করা যায়, সেবিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য ইশাকরণ ভাণ্ডারিকে নিযুক্ত করেছিলেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ সুব্রহ্মণ্যম স্বামী।
আরও পড়ুন-''ভাই বিচার না পেলে কোনওদিন আমি শান্তি পাবো না'' ভেঙে পড়লেন সুশান্তের দিদি
On July 30 Dr @Swamy39 had written to PM @narendramodi for SIT of ED, CBI, NIA etc to investigate the multi dimension Sushant Singh Rajput Case.
Today the PM acknowledged the letter. pic.twitter.com/fvhXqBiAKm
— Ishkaran Singh Bhandari (@ishkarnBHANDARI) August 12, 2020
এর আগে সুশান্ত মামলায় যে ইডি তদন্তভার নিচ্ছে, সেবিষয়ে টুইটারে প্রথম জানিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ, তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
I believe ED investigation has been ordered
— Subramanian Swamy (@Swamy39) July 30, 2020
In my latest letter I have requested the PM to direct the Enforcement Directorate and NIA be asked to investigate the circumstances leading to the mysterious death of Sushant Singh Rajput. Subsequently we can have a SIT consisting of CBI and these two national agencies.
— Subramanian Swamy (@Swamy39) July 30, 2020
এদিকে সুশান্তকে অচেতন করার বন্দুক ব্যবহার করে মারা হয়েছে এমন দাবিতে একটি টুইট ভাইরাল হওয়ায়, বুধবার ফের একবার NIA তদন্তেদের দাবিতে সরব হন সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। প্রসঙ্গত, কিছু লোকজনের দাবি, সুশান্তের ঘাড়ের কাছে যে ক্ষত দেখা গিয়েছে, তাতে মনে করা হচ্ছে, সুশান্তকে মারার আগে অচেতন করার বন্দুক দিয়ে তাঁকে পঙ্গু করে দেওয়া হয়েছিল।