"ঢিসুম" এর নয়া চাল
পাইরেসি রুখতে নতুন রাস্তা বের করল টিম ঢিসুম। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন কে তাঁরা জমা দিলেন ছবির এনক্রিপ্টেড কপি। এতে করে ছবি মুক্তির আগে অনলাইনে লীক রোখা যাবে।
ওয়েব ডেস্ক: পাইরেসি রুখতে নতুন রাস্তা বের করল টিম ঢিসুম। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন কে তাঁরা জমা দিলেন ছবির এনক্রিপ্টেড কপি। এতে করে ছবি মুক্তির আগে অনলাইনে লীক রোখা যাবে।
সম্প্রতি উড়তা পঞ্জাব, গ্রেট গ্র্যান্ড মস্তির মত ছবি মুক্তির আগেই অনলাইনে চলে আসায় ছবির ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার পরেই প্রখ্যাত বলিউড প্রযোজকরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় বসেন। তাতে দেখা যায়, সেন্সরশিপের জন্য যে কপি জমা দেওয়া হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেই কপিটিই লীক হচ্ছে।
প্রযুক্তিগতভাবে তাকে আটকানোর জন্যই জন-বরুণ-জ্যাকলিন অভিনীত ঢিসুম-এর প্রযোজকরা মুম্বই হাইকোর্ট থেকে জন ডো অর্ডার পাওয়ার আবেদন করেন। এই অর্ডারের মাধ্যমে কোর্ট Internet Service Providers, Telecom Operators এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মকে নির্দেশ দেবেন যাতে ঢিসুম ছবির কোনও বেআইনি অংশ যেন ব্যবহার করা না হয়। কিন্তু নিজেদের গড়কে ছিদ্রহীন রাখতে প্রযোজকরা প্রথম ধাপ হিসাবে ছবির এনক্রিপ্টেড কপি জমা দিলেন CBFC-তে। এতে প্রযোজকদের খরচ বাড়বে কুড়ি হাজার টাকা।