রঙ্গোলির বিরুদ্ধে ধর্মীয় উস্কানির মিথ্যা অভিযোগ করেছেন সুজানের বোন, দাবি কঙ্গনার
এদেশে টুইটার প্লার্টফর্ম বন্ধ করে দেওয়ার দাবিও জানান কঙ্গনা। দেখুন উনি আর কী কী বলেছেন...
নিজস্ব প্রতিবেদন : দিদি রঙ্গোলি চান্দেলের বিরুদ্ধে টুইটারে যে ধর্মীয় বিভাজন ছড়ানোর অভিযোগ উঠেছে। এবার সেবিষয়ে মুখ খুললেন কঙ্গনা রানাওয়াত। কঙ্গনার স্পষ্ট জবাব, রঙ্গোলি কোনওভাবে ধর্মীয় হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা করেনি। তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।
নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন কঙ্গনা। যেখানে তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, '' আমার বোন রঙ্গোলি চান্দেল একটি টুইট করেছিলেন, যেখানে ও বলা হয়, যাঁরা ডাক্তার আর পুলিস কর্মীদের উপর হামলা করছেন, তাঁদের গুলি করে মেরে ফেলা উচিত। কিন্তু ফারহা আলি খান এবং রিমা কাগতি দাবি করেন রঙ্গোলি মুসলিম সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্য একথা বলেছেন। যা ডাঁহা মিথ্যা কথা। যদি সত্যিই রঙ্গোলির এমন কোনও টুইট পাওয়া যায়, তাহলে আমি আর রঙ্গোলি প্রকাশ্যে এসে ক্ষমা চাইব। ওনারা কি তাহলে এটা ভাবছেন যে মুসলিমরাই ডাক্তার পুলিসদের উপর আক্রমণ করছেন? আমরা তো এমনটা মনে করি না।... ''
আরও পড়ুন-রামায়ণের 'ভরত' আজ আর নেই, মাত্র ৪০ বছর বয়সেই মৃত্যু হয় সঞ্জয়ের
এখানেই শেষ নয়, কঙ্গনা প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে এদেশে টুইটার প্লার্টফর্ম বন্ধ করে দেওয়ার দাবিও জানান কঙ্গনা। দেখুন উনি আর কী কী বলেছেন...
সম্প্রতি, সুজান খানের বোন অভিযোগ করেন, নির্দিষ্ট একটি সম্প্রদায়কে নিশানা করে একের পর এক ট্যুইট করছেন রঙ্গোলি। ধর্মীয় রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন। শুধু তাই নয়, রঙ্গোলি কেন টুইটারে ধর্মীয় উস্কানি দিচ্ছেন? সেই প্রশ্ন তুলে মুম্বই পুলিসকে ট্যাগ করে পাল্টা টুইটও করেন সুজান খানের বোন তথা বলিউড অভিনেতা সঞ্জয় খানের মেয়ে ফারহা। মুম্বই পুলিস যাতে কঙ্গনার দিদিকে গ্রেফতার করে, সেই আবেদনও করেন ফারহা। সুজানের বোন ফারহা খান আলির একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে এবার রঙ্গোলির মাইক্রোব্লগিং সাইট সাসপেন্ড করে ট্যুইটার ইন্ডিয়া।
আরও পড়ুন-প্রধানমন্ত্রী হতে চান? উত্তরে কী বললেন অমিতাভ বচ্চন...
যদিও কঙ্গনার এই ভিডিয়ো বার্তার পর সুজান খানের বোন ফারহা খান আলির তরফে এখনও কোনও মন্তব্য করা হয়নি।