Aryan Khan Drug Case: কোভিড বিধি লঙ্ঘন, কোর্টরুম ফাঁকা করার নির্দেশ বিচারকের
মঙ্গলবার কি জামিন পাবেন আরিয়ান, জল্পনা তুঙ্গে
নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার বিচারপতি নিতিন সাম্বরের এজলাসে আরিয়ান খানের (Aryan Khan) মামলার শুনানি। তাঁর কেস নম্বর ৫৭। কিন্তু এদিন কোর্ট শুরু হওয়ার পরই ভিড় বাড়তে থাকে। কোভিড বিধি না মানার কারণে হঠাৎই আদালতের কাজ বন্ধ করে দেন বিচারক। তিনি বলেন, কোর্টরুম ফাঁকা না হলে আদালতে কোনও কেসই শোনা হবে না। এরপর পুলিসের সাহায্যে ফাঁকা করা হয় কোর্ট রুম। অ্যাডভোকেটস সহ সবাইকেই বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করা হয়। পরবর্তীকালে এক এক করে কোর্ট রুমে ঢোকার অনুমতি পান রিপোর্টাররা।
ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট ও সেশন কোর্টে পরপর দুবার খারিজ হয়েছে আরিয়ান খানের জামিনের আবেদন। এরপরই আরিয়ানের আইনজীবী তাঁর জামিনের আবেদন করে বম্বে হাইকোর্টে।। বম্বে হাইকোর্টে সতীশ মানশিন্ডে বা অমিত দেশাই নয়, আরিয়ানের হয়ে সাওয়াল জবাব করছেন প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল মুকুল রোহাতগি। বিচারপতি নিতিন সাম্বরের সিঙ্গেল বেঞ্চের কাছে আজ দুই পক্ষই নিজেদের সমর্থনে বক্তব্য পেশ করবেন তিনি। ইতিমধ্যেই তিনি কথা বলেছেন আরিয়ানের দুই আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে, অমিত দেশাইয়ের সঙ্গে।
আরও পড়ুন: Aryan Khan Drug Case: 'কোনও সমন পাঠানো হয়নি' তাহলে কেন দিল্লি গেলেন সমীর ওয়াংখেড়ে?
মঙ্গলবার আরিয়ানের জামিনের বিরোধিতা করে এনসিবি বম্বে হাইকোর্টে জানায় যে, আরিয়ান খানের সঙ্গে আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের যোগাযোগ রয়েছে। সে শুধুমাত্র মাদকদ্রব্য সেবনই করে না, তার বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য কেনা বেচারও অভিযোগ এনেছে এনসিবি। আরিয়ান জামিন পেলে সে সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারে। রবিবারই মাদক মামলার সাক্ষী তাঁর বয়ান পরিবর্তন করেছে। এনসিবির তরফ থেকে দাবি করা হয় যে আরিয়ান তদন্তকে প্রভাবিত করতে পারে। তথ্য লোপাটেরও আশংকা প্রকাশ করেছে এনসিবি। এমনকি শাহরুখ খানের ম্যানেজার পূজা দাদলানির বিরুদ্ধেও সাক্ষীকে প্রভাবিত করার অভিযোগ এনেছে এনসিবি। অপরদিকে আরিয়ান জানান, তাঁর সঙ্গে প্রভাকর সৈলের কোনও যোগাযোগ নেই।