কঠিন সময়ে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির পাশে দাঁড়ানোর আর্জি Jaya Ahsan-র
সামনেই ঈদ। এই সময় নতুন নতুন পোশাক কেনেন সকলে। এইবার একটি পোশাক কেনা মানে অনেক পরিবারকে সাহায্য করা। তাদের পাশে দাঁড়ান, অনুরোধ জয়ার।
নিজস্ব প্রতিবেদন: শপিং করতে আমরা সকলেই ভালবাসি। তবে করোনা আবহে সংক্রমণের ভয়ে পিছ পা হচ্ছেন সকলেই। তবুও উৎসবের মরশুম হলে তাও একটু শপিং করতে মন চায়। সামনেই ঈদ, আর এই ঈদই হলো বাংলাদেশের রিটেইল ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বেশি লাভের সময়। এই সময় নতুন নতুন পোশাককেনেন সকলেই। আর এইসময় একটি পোশাক কেনা মানে অনেক পরিবারকে সাহায্য করা। তাদের পাশে দাঁড়ানো।
আরও পড়ুন: মুম্বইয়ের রাস্তায় হাতে হাতে খাবার তুলে দিলেন শ্রীলঙ্কান সুন্দরী Jacqueline
গতবছর লকডাউনে প্রচুর মানুষ কাজ হারিয়েছেন, প্রচুর শিল্পীর বাড়িতে হাঁড়ি চড়েনি। বাধ্য হয়ে অনেককে ভিন্ন পেশায় চলে যেতে হয়। সব্জি বিক্রি করেও দিন কাটিয়েছেন অনেক তাঁতি, শিল্পীরাও। তাই এবার যাতে সেরকম অবস্থায় না পড়েন শিল্পীরা, তারই আর্জি জয়ার। আসলে ঈদে পোশাক বিক্রি হলে অনেক মানুষ বেঁচে যাবেন, অনেক পরিবারের মুখে উঠবে খাবার । ঈদটা কিছুটা হলেও তাদের আনন্দের হবে, যেটা গত বছর হয়নি। তাই এবার জয়া আহসান এগিয়ে এসেছেন এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত সব মানুষের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে। তিনি সকলের কাছে আবেদন করেছেন অন্তত একটি পোশাক কিনে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। এইবারের উৎসবে শপিংকে আনন্দ হিসাবে না দেখে বরং সমাজের এক দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে দেখে একে অপরের প্রতি সহানুভুতিশীল হওয়ার আবেদন করেছেন অভিনেতা।
আরও পড়ুন: সর্দি-জ্বর বুকে কফ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি সন্ধ্যা রায়
বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির সারা বছরের আয়ের ৫০ শতাংশ আসে ঈদে। তাই এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত সবাই মূলত ঈদের দিকেই তাকিয়ে থাকেন। তাই যাঁদের সামর্থ্য আছে, তাঁরা যদি সকলে একটি করেও পোশাক কেনেন তাহলেই ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত মানুষগুলো লাভের মুখ দেখবেন। এইবছর নিজে শপিং মল বা দোকান থেকে পোশাক কেন সম্ভব না হলে অন্তত অনলাইনে অর্ডার করে সামর্থ্য অনুযায়ী শিল্পীদের সাহায্য করলে সকলের মুখে হাসি ফুটবে, বাঁচবে অগণিত পরিবার। তাঁত শিল্পর সঙ্গে যুক্ত সব মানুষের মুখে হাসি ফুটবে, আশা জয়া এহসানের।