রাতে রুটি, ছোলার ডালে আপত্তি, সকালে চা, ডালিয়াও খেলেন না সলমন
কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বৃহস্পতিবার সাজা ঘোষণা হওয়ার পর যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে ঢুকতে হয় সলমনকে। কিন্তু, জেলের প্রথম রাতে কিছু খাননি ভাইজান।
নিজস্ব প্রতিবেদন : যোধপুর সেন্ট্রাল জেলের ২ নম্বর ব্যারাকের ১০৬ নম্বর কয়েদি। বর্তমানে এটাই পরিচয় সলমন খানের। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বৃহস্পতিবার সাজা ঘোষণা হওয়ার পর যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে ঢুকতে হয় সলমনকে। কিন্তু, জেলের প্রথম রাতে কিছু খাননি ভাইজান।
আরও পড়ুন : কিছুই খেলেন না সলমন, হাজতবাসের প্রথম রাত কাটল মেঝেতে শুয়ে
জানা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার জেলে রাত কাটানোর জন্য সলমনের ম্যানেজার তাঁকে বেশ কিছু পোশাক এবং স্ন্যাকস দিতে যান। কিন্তু, সলমনের কাছে পোশাক পৌঁছে দিলেও, স্ন্যাকস দেওয়া হয়নি। এরপর রাতের খাবার হিসেবে সলমনকে রুটি ছোলার ডাল এবং বাধাকপির তরকারি দেওয়া হয়। কিন্তু, জেলের খাবার মুখে তোলেননি তিনি।
আরও পড়ুন : যোধপুরে মেজাজ হারালেন সইফ, ধমক দিলেন চালককে, দেখুন ভিডিও
শুধু তাই নয়, অন্য কয়েদিদের মত সলমনকেও জেলের জলই দেওয়া হয়। তাতে কোনওরকম আপত্তি জানানি তিনি। পাশাপাশি সলমনের মত ভিআইপি কয়েদিদের জন্য পৃথক শৌচাগারের ব্যবস্থা থাকলেও, সলমন তা ব্যবহার করেননি। অন্যদের মতই তিনি জেলের শৌচাগার ব্যবহার করেছেন।
জানা যাচ্ছে, শুক্রবার সকালে যোধপুর জেলে প্রাতরাশে রয়েছে চা, ডালিয়া এবং খিচুড়ি। কিন্তু, সলমন নাকি তাও খাননি। এদিকে সলমনের জন্য জেল চত্ত্বরে কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপ রয়েছে। পাশাপাশি সলমনের নিরাপত্তার জন্য জেলের মধ্যেই ৩-৪ জনকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জেলে থাকাকালীন যাতে কোনওভাবেই সলমনের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়, সেদিকে কড়া নজর রয়েছে জেল কর্তৃপক্ষের।