মাতৃগর্ভেই হারিয়ে গেল ফারদিনের সন্তানেরা
কয়েকমাস আগে টুইটারে সবার সঙ্গে জীবনের সবথেকে আনন্দের খবর ভাগ করে নিয়েছিলেন ফারদিন খান। বাবা হতে চলেছেন তিনি। মুম্বইয়ের ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে গর্ভবতী স্ত্রীকে সুরক্ষিত রাখতে তাঁকে নিয়ে লন্ডন উড়ে গিয়েছিলেন ফরদিন। কিন্তু সব সাবধনতা অবলম্বন করেও শেষরক্ষা হল না। গর্ভপাত হয়ে গেল ফারদিনের স্ত্রী নাতাশার।
কয়েকমাস আগে টুইটারে সবার সঙ্গে জীবনের সবথেকে আনন্দের খবর ভাগ করে নিয়েছিলেন ফারদিন খান। বাবা হতে চলেছেন তিনি। মুম্বইয়ের ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে গর্ভবতী স্ত্রীকে সুরক্ষিত রাখতে তাঁকে নিয়ে লন্ডন উড়ে গিয়েছিলেন ফরদিন। কিন্তু সব সাবধানতা অবলম্বন করেও শেষরক্ষা হল না। গর্ভপাত হয়ে গেল ফারদিনের স্ত্রী নাতাশার।
নাতাশার গর্ভে যমজ সন্তান ছিল। গর্ভপাতের ফলে দুটি ভ্রূণই নষ্ট হয়ে গেছে। তবে আশার খবর নাতাশা সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন। স্ত্রীর অপ্রত্যাশিত গর্ভপাতের খবর টুইটারে জানিয়ে ফারদিন লিখেছেন, "আমি নাতাশার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর যতোটা আনন্দের সঙ্গে জানিয়েছিলাম, আজ ততোটাই দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি নাতাশার গর্ভন্থ ভ্রূণদুটি নষ্ট হয়ে গেছে। কথায় আছে, যা আমাদের মেরে ফেলতে পারে না, তা আমাদের চরিত্রকে আরও দৃঢ় করে। এটাই জীবন। তবে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ নাতাশা সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছে। আবার গর্ভধারণের জন্যও পুরোপুরি সক্ষম। আমার স্ত্রী সত্যিই একজন যোদ্ধা"।
২০০৫ সালে অভিনেত্রী মুমতাজের একমাত্র মেয়ে নাতাশা মাধওয়ানিকে বিয়ে করেন ফারদিন। সাত বছর অপেক্ষার প্রথম সন্তান আসতে চলেছিল তাঁদের জীবনে। আশা রাখব খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক জীবনে ফিরবেন খান দম্পতি।