ফুলকলি
ফুলকলি, আয় দোল খেলি
দোলনায় দুলতে রাজি আছি, কিন্তু দোল না!
একটি তিন পাতার ইন্টারভিউয়ের পর..
নতুন প্রফেশন। সাংবাদিকতায় সূর্যোদয়ে সবই আজব ঠেকে। অফিসে এইটুকু হয়ে থাকি। সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিকের ট্যাঁশগরু আর ঢ্যাঁড়শদের দাবড়ানির চোটে। অফিস পার্টিতে গোটা টলিউডই হাজির। চুপচাপ একপাশে দাঁড়িয়ে আ
লে রেপপ্লে গেম অন...
রেডি স্টার্ট। এক জিন্স-টিশার্ট পরা মাঝবয়সি মহিলার পেছনে ধাওয়া করছে কারসর। ল্যাপটপের সামনে সজাগ চোখ। কামনায় অবশ। মহিলার আর্ত-শীত্কার আরও বেশি উষ্ণতা ছড়াচ্ছে। পুরুষটি জিভের নাল ঢোঁক গিলে ফেলছে, আরও
১২১ নট আউট
লিখতে একটু দেরি হল বটে। কিন্তু বেটার লেট দ্যান নেভার কে না জানে। এবার পুজোয় রানি মুখার্জিবাড়ির পুজো কভারেজে গেছি। অন্যান্য বার সান্তাক্রুজের স্কুলের মাঠে হত। ভিড়ভাড়াক্কায় যাচ্ছেতাই অবস্থা হয়। তব
জন্নত মন্নত হন্যত
হ্যান্ডসেটের ক্যালেন্ডারে নভেম্বর দুই। ভোর থেকে ভাবছি, মন্নত যাব মন্নত যাব। সাংবাদিক হয়েও মনটা তিড়িং-বিড়িং করছে। পাঁকাল মাছের মতো পিছলে যাচ্ছে, ধরে রাখতে পারছি না। এদিকে টুইটারে চেক করছি। বাদশার
হেঁইয়ো মা দুগ্গা!
খুশির শিউলিফুল ভোর। দেরি করে মা আসছেন বলেই মেঘের ছমছমে ভাব উধাও। মহালয়া আসছে। পুজো মানে অনেক কিছু। সঙ্গে বাঙালির বাংলা পরীক্ষা শুরু। বানানে কেমন পাণিনি, সেটা আকাশ-বাতাসে দুলতে থাকা হোর্ডিং দেখলেই হ
সেলাম, স্যালুট এবং সাষ্টাঙ্গ প্রণাম
ডেঙ্গি এসেছে, বঙ্গ ফেঁসেছে। তখনও পেটের ভেতর ভাইরাসের গিজগিজানি টের পাচ্ছি। বাসে উঠতে গেলে মাথাটা বোঁ করে ঘুরে যাচ্ছে। নীলদার নির্দেশ, অনন্য সম্মানের আগে উঠে দাঁড়াতেই হবে, যেভাবেই হোক। গুচ্ছের কাজ
ইশশ... বাবুমশাই, কী মিস!
তারিখটা ঠিক মনে নেই। ২০০৬-০৭ সাল হবে। কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে উঠেছেন রাজেশ খন্না। খবর পেয়ে হোটেলের পাবলিক রিলেশন ম্যানেজারের মারফত ফোনে যোগাযোগ করলাম। হোটেলের রুমে ফোনটা কানেক্ট করতেই ওপারে গম্ভ
শান্তি দে মা!
আমি ঠিক জানি কি না জানি না, ইংরেজিতে shanty কথাটার মানে, বস্তি। সেইটে ফলো করলে, shanty-র ছেলে মানে কিনা, বস্তির ছেলে। আর এদেশের বস্তির ছানাপোনাদের বিদেশে সব্বাই 'অস্কার-আদরে' ডাকে slumdog...
লক কিয়া যায়ে!
(রিভিউ- হেমলক সোসাইটি)